কল্যাণকামনা ভিন্ন জন্য কিছুই আমার মনে হুইত না। আমি তাছাকে লইয়া মিতাভ বিব্রঙ ইয়া উঠিলাম। পরিণামে কপালকুগুলার অষ্টে কি হুইবে ইছা ডাবিতে আমার গারে জ্বর আলিপ্ত—আমার শোণিক্ত শুষ্ক হইত। - “নারীর মন স্বভাবতই পরের দুঃখ দেখিলে দ্রব হয় । কাপালিক BB BB BBB BBB BBB BBB BB BBS BBBBS BBBBS কুণ্ডল; বড়ই ক্লেশ পাইজ’। কিছুদিন পরে এই নবকুমার ঘটনাক্রমে কৰ্ণপালিকের চক্রে পন্ডুিয়াছিলেন । কপালকুণ্ডল৷ সেই সময় ইহাকে অনেক যত্নে রক্ষণ করিয়; আমব নিকট পলাইয়া অঞ্চলে । আমি দেখিলাম এ-পচলায় কাপালিক কপালকুগুলার উপর নিতান্তু BBBk DDBB BBB BBBB BBBBB BBBBB BBBB BBB BBBBBS ভাবিলাম, কপালকুণ্ডলা র্যান্থার প্রাণ রক্ষা করিল, তিনি অবশ্যই ষ্ট'কেও রক্ষা করিবেন। পরিচয়ে জানিলাম নবকুমার সংগ্ৰাহ্মণ ও ফুলন । প্রসঙ্গ ক্রমে বিবাহের কথা উত্থাপন করায় ইনি কপালকুণ্ডলাক বিবাহ করিতে স্বীক্ষত হইলেন । আমি মহড়াশে, যখ+ সম্ভব শাস্ত্রীমুসারে, দেবীর অলয়ে, এই নবকুমারকে কপালকুণ্ডল সম্প্রদান করিলাম। দাদ । এই মলকুমায় বন্দ্যোপাধ্যায় আপনার জামাঞ্জ ।” - rটাচার্য এতক্ষণ সংজ্ঞ শুন্য ছটা অধিকারীর কথা শুনিডেছিলেন, এক্ষণে ডিমি রোক্যমান হইয়া মহকুমারকে আলিঙ্গন করিডে অগ্রসর হইলেন। অধিকারী ভাষাকে স্বস্থির করিয়া আবার কহিত্নে লাগিলেন, "+ “পরদিন নবকুমার কপালকুণ্ডলাকে লইয়া চলিয়া জাগিলেন । এ সময়ে কপালকুণ্ডলার বয়স সপ্তদশ বৎসর। জামি খপেক্ষাকৃত মিশ্চিন্তু হইলাম। ভাবিয়ছিলাম ५क मि म यिकमि ** نامه