পাতা:অক্ষিতত্ত্ব.djvu/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

89 অক্ষিবীক্ষণ-যন্ত্র। transmitted light) 5# পরীক্ষা করিবার রীতি –— রোগী ও পরীক্ষক পরস্পর সম্মুখেই বসিবেন। রোগীর পরীক্ষণীয় চক্ষুর পার্শ্বদিকে ও কিঞ্চিৎ অন্তরে, দীপ রাখিতে হয়। ইহাতে একখানি মুজি লেন্সদ্ধারা উহার আলোক পরীক্ষণীয় চক্ষুতে একত্র সমবেত হইতে (৭ম, প্রতিকৃতি দেখ) পারে। এক্ষণে, চক্ষু এইরূপে উজ্জ্বলীকৃত হইলে, ৭ ম, প্রতিকৃতি। এক থানি মুজি মুকুর পরীক্ষণীয় চক্ষুর সম্মুখে ধরিয়া, সেই চক্ষুর লেন্স, আইরিস অথবা কর্ণিয়ার যে কোন অংশ হউক না কেন, বৰ্দ্ধিত করিয়া দেখিতে পারেন। - এইরূপ পরীক্ষণ দ্বারা কোন বাহ পদার্থ চক্ষুর অগ্র-কুটীরে (Anterior chamber ) নিহিত আছে কিনা, পরীক্ষক তাহণ অনায়াসেই নির্ণয় করিতে পারেন। বিশেষতঃ, অযথা-বিধানোপণদণন সকল (False membranes ) দ্বারা সাইনেকিয়া, অথবা কনীনিকণর দ্বারকদ্ধ ( Occlusion ) হইলে, তাহারও অনুসন্ধান লইতে পারেন। অপিচ, নিবিউলি (Nebulae)—যাহা আমাদের স্বাভাবিক চক্ষুদ্বারা অনুভূত হইতে পারে না, তাহাও ঐরূপে স্পষ্ট নির্ণীত হইয় থাকোঁবাস্তবিক, লেন্সের এবং তৎসমুখস্থ নিৰ্মাণ সকলের অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটিলে, পার্শ্ব হইতে আলোক তানিয়া চক্ষু পরীক্ষণ