পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৪৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লোভ -সংবরণ : করতে না পেরে - গ্রহণ 33, S SSDBDDDB BDB B BB DDD SSSSSuuSS সর্ব্বাণী। তোমার সেই কমল আমি ফিরিয়ে এনেছি। ঐ দেখ রাক্ষস ! তোমার এখানে যেরূপটীি ছিল, এখন এর মূর্ত্তি তার চেয়ে কত সুন্দর। আমি ভগিনীর যত্নে ওকে পালন করেছি। দেখ রাক্ষস ! আমি সত্য বলছি কি না ? ? শৈলে । তুমি সত্য। পড়ে। কমলের রূপ শতগুণে বৰ্দ্ধিত হয়েছে। সর্ব্বাণী। তোমার সম্পত্তি ফিরে পেয়েছ, 6ऊ७ कि लूमि अभिांद्र लांबॉक अभ করবে না ? শৈলে। যথার্থই সুন্দরী, তুমি আমার কমলরাণীর রূপ ফিরিয়ে দিয়েছ। যত্নের অভাবে এখানে সে বিশীর্ণ শ্রীহীনা ছিল, তোমার হাতে পড়ে পত্রীলঙ্কারে সে অপূৰ্ব শোভা ধারণ করেছে। তথাপি আমি নীতি পরিত্যাগ করতে পারিনি। চৌর্য্যবৃত্তিতে লব্ধধন চোরের সম্পত্তি হয় না-অথচ অপরাধের জন্য চোরের শান্তি হয়। তোমার পিতা এই কমল অপহরণ করেছিল, তুমি পালন করেছি--তথাপি সে সম্পত্তি আমার । অথচ তোমার পিতা কেন যে শান্তি পাবে না, তার কারণ দেখতে পাই না। – সর্ব্বাণী। বেশ তবে প্রকৃত অপরাধীকে । শৈলে । তাইত | fifཚེ་མ-འི་ཅ་ 区甲日 আমি এ বৃদ্ধিকে অপরাধ করতে দেখছি। তাই । • সর্বাণী। না রাক্ষস ! প্রকৃত অপরাধী । বলাছ-তোমার হাতে | ‘কেশব। কখন যাব না। কে তুমি জানি না । ] সর্ব্বাণী। আমি জানি। -- শৈলে। কে অপরাধী ? : কেশব। এ কি বলছিস মা আমার ? : সর্ব্বাণী। আমারই অনুরোধে পিতা এ | কার্য্য করেছেন। নইলে এই তুচ্ছ-না-না -डूरु नश्-ड्रबाि आंभांव्र दश् षांद्र कभलद्वी 6क्*द । अव्र दिलक्ष कठूछ 6कन द्रांकन, আমাকে শাস্তি দাও । সর্ব্বাণী। না রক্ষস ! শাস্তি আমায় দাও, আমি অপরাধী। আমি আমার পদুম পবিত্র পিতার কন্যা-স্নেহের অবকাশ গ্রহণ ক’রে তঁর ওপর এই অত্যাচার করেছি। পিতাকে চৌর্যকার্য্যে লিপ্ত করেছি। দোহাই রাক্ষস, পিতাকে পরিত্যাগ করে আমাকে দণ্ড প্রদান কর । ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করবেন । । শৈলে | বেশ ! তোমার অনুরোধ রক্ষা করলুম। শাস্তি তুমিই গ্রহণ কর। কিন্তু সুন্দৰী ! তোমার এই পদ্মাপলাশিলোচন দুটী ত আমি নিতে পারি না । তোমাকে প্রাণ দিতে হবে! সর্ব্বাণী । তোমার যে দণ্ড ইচ্ছা, বিধান কেশব। কি কারলি মা ! সুখে মরুতে । যাচ্ছিলেম, তাতে বাধা দেবার জন্য কি তোকে সঙ্গে করে আনলুম ? মা-মা-ব্রক্ষা করু, বৃদ্ধ বয়সে পুড়িয়ে মারিস নি। : শৈলে। যাও বৃদ্ধ। মুক্তি পেয়েছ, আর কেন চলে যাও। : - ‘কেশব । वांद्र आंभांद्र ননীর পুতলীর অঙ্গে তোর কঠোর হন্তের ছায়া পর্যন্ত স্পর্শ করতে দেব না। দে রাক্ষস আমায়