S3 অনুবর্তন কোনো দিন পাঠাইনি--আজি পাঠিয়েছিলাম, তার একটা কারণ ছিল স্যারআমার স্ত্রী অসুস্থ, ডাক্তার আসবে চারটের পরেই-তই-এ বারটা আমাক্ষ্মতিনি এতক্ষণ বসিয়া বসিয়া এই কৈফিয়ৎটি তৈরী করিতেছিলেন, তাহার দৃঢ় বিশ্বাস, তাহারই উদ্দেশে হেড মাষ্টার এতক্ষণ ধরিয়া বাক্যবাণ বর্ষণ করিলেন । বলা বাহুল্য, কৈফিয়ৎটির মধ্যে সত্যের বালাই ছিল না। হেড মাষ্টারের চোখ কৌতুকে নাচিয়া উঠিল। তাহার একটা কারণ, যদুবাবু কোন দিনই বাক্ষ্মী নহেন, বর্তমানে ভয় পাইয়া যে কথাগুলি বলিলেন, সেগুলির ইংরাজি বারো আনা ভুল। অথচ যদুবাবু ব্যাকরণ পড়ান ক্লাসে, ইংরাজির কি কি ভুল হইল তিনি নিজেও তাহা বলিবার পরীক্ষণেই বুঝিয়া লজ্জিত হইয়াছেন-কিন্তু বলিবার সময় কেমন হইয়া যায় সাহেবের भ८-! হেড মাষ্টার বলিলেন-আপনি প্রায়ই ওরকম করে থাকেন কি না, সে সব gEBD BBB BBB DDD SS SLBDDBD BDBDD DBDB BDBDD gBDDBDDD DBDS ক্ষমা করিতে পারিনে নারাণবাবু উঠিয়া বলিলেন-এবার আমাদের অনুরোধটা রাখুন। স্যার--আচ্ছা, আমি একজনের সম্বন্ধে সে অনুরোধ মানলাম। কারণ, তার বাড়ীতে গুরুতর পারিবারিক কারণ আছে তিনি বলছেন। একজন শিক্ষক মিথ্যে কথা বলছেন, এরকম ধরে নেওয়ার কোন কারণ নেই। কিন্তু আমি থার্ড পণ্ডিতকে জিজ্ঞেস করি, তার কি কারণ ছিল ঘন ঘন ঘড়ি দেখবার ? তিনি স্কুলেই থাকেন। তার কোনো তাড়াতাড়ি দেখি না । তাকে ক্ষমা করতে পারি না, তঁাকে আমি সাসপেও করলাম। থার্ড পণ্ডিত এবার দাড়াইয়া কঁদো কঁদো সুরে বাংলায় বলিলেন, ( তিনি ইংরাজি জানেন না ), সাহেব, এবার আমায় ক্ষমা করুন, আমি এমন আর कथंब्ञ९& i | | ক্ষেত্রবাবু ভাবিলেন, খুব বঁচিয়া গিয়াছি এ যাত্রা ! আমিও ষে ঘড়ি দেখতে পাঠাই, সেটা কেহ জানে না। হেড মাষ্টার ঘাড় নাড়িয়া বলিলেন-আমায় হুকুম নড়ে না । ছেলেদের