অনুবর্তন S8 যদুবাবু চটিয়া বলেন-তুমি ওরকম নাকে কেঁদো না বলে দিচ্ছি। কথায় বলে, পুরুষের দশ দশা) রেখেছিলাম তো কলকাতায় বাসা করে এতাবৎ কাল। জাপানীদের তো আমি ডেকে আনিনি। পড়ে গিয়েছি বিপদে, তা এখন কি করি বল। সুদিন আসে, কলকাতায় গিয়ে উঠবে। আবার-তা বলে নাকে কেঁদে কি হবে ? যদুবাবুর স্ত্রী বলিল-আমার জন্যে কিছু বলিনি, তোমার জন্যেই বলি। তোমার কি এত কষ্ট করা অভ্যোস আছে কখনো ? চিরকাল টুইশানি করে এসেছ, শীতকালে গরম জল করে দিইছি হাত পা ধুতে, তোমার ঠাণ্ড সহি श् भों cकicनों कigल- A. -আচ্ছা, থাক থাক।--তার জন্যে নাকে কেঁদে কি হৰে ? আবার হবে। সব-কেবল ওই অবনীটার জালায় কিন্তু লক্ষণ ক্রমশঃ খারাপ দেখা দিল । আষাঢ় মাস পড়িবার সঙ্গে সঙ্গেই যদুবাবু যেন আরও দুর্বল হইয়া পড়িলেন। জর রোজ আসে, কোনো দিন छांटए, cकicन जिम छाए नां । সে দিন জগন্নাথের স্নানযাত্রা । সকালের দিকে বৃষ্টি হইয়া দুপুরের পর বৃষ্টিধৌত সুনীল আকাশে ঝলমলে সোনালী রোদ উঠিল। আতাগাছটাতে, ফুটন্ত ফুলে ভরা আকন্দগাছটাতে, বাঁশ ঝাড়ের মাথায় অদ্ভুত রংয়ের রোদ মাখানো। আতা ফুলের কুঁড়ির মৃদু সুবাস। শৈশবের কথা স্মরণ করাইয়া দেয়। অবনীর মেয়ে টুনি বলিতেছে-মা, আমি পঞ্চমীর পালুনি করে পাস্তু ভাত LDLuBDB KBD DDiiB BD BDSL GD DBDJS যদুবাবুর মনে পড়িল, তাহার মা যদুবাৰুর বাল্যদিনে মনসার পালুনি করিয়া পাতে যে চিাড়ের ফলার রাখিয়া উঠিতেন, তাহ খাইবার জন্য তাহাদের দুই ভাইবোনে কাড়াকড়ি পড়িয়া যাইত। কোথায় সে বাল্যকালের মা, কোথায় বা সেই ছোট বোন মঙ্গলা! ... চল্লিশ বছরের ঘন কুয়াসায় তাদেরমুখ মনের দর্পণে আজ অস্পষ্ট।••• তারপর কত কাল গ্রামছাড়া । ১৯০০ সালের পর আর গ্রামে এভাৰে
