8 अन्। िऊल १ो। খুলে দিল। বন্ধনমুক্ত হয়ে নৌকার শিকলটা ঝন ঝন করে বেজে উঠল। অফিসারটি একটা মোটা হলুদ রঙের সিগারেট ধরিয়ে খানিকক্ষণ পর্যন্ত জলন্ত ম্যাচের কাঠিটা আঙুলে চেপে ধরে রইলেন। আগুনের শিখা নিস্তরঙ্গ সান্ধ্য বাতাসের বুকে ধীরে ধীরে নিভে আসছিল। “কি শান্ত!” জলন্ত কাঠিটার দিকে দৃষ্টি ফেলে কি যেন ভেবে মেয়েটি হঠাৎ বলে উঠল-‘হঁ্যা, সন্ধ্যাটা ভারি চমৎকারই বটে।” সৈনিকের নৌকার বাঁধন খুলে যেখানটায় অফিসার আর মেয়েটি দাড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন সেই দিকে তার গলুইটা এগিয়ে দিল। মেয়েটিকে KDD DBDBBBDL DBBD SDDS DDBDS DBBB SBDD SDDDS BBBDD সসংকোচে সে তার দিক থেকে নিজেকে সরিয়ে নিল। এক মুহূতের জন্য। তার চোখে মুখে ভয়ের চিহ্ন ফুটে উঠল, এমন কি আতঙ্কে এক পা পিছিয়ে পর্যন্ত গিয়েছিল সে! কিন্তু পরমুহূর্তেই নিজেকে সামলে নিয়ে সে নৌকার উপর লাফিয়ে উঠে পড়ল। তাল সামলাতে নৌকাটা জলের উপর বেশ श्रानिक फूल छठेल। সৈনিকের তীর থেকে নৌকাটিকে জলের দিকে ঠেলে দিয়ে নিজেরা এসে লাফিয়ে নৌকায় উঠে পড়ল। দোল খেয়ে খেয়ে ধীরে ধীরে নৌকাখানা জলের উপর স্থির হয়ে পড়েছে। দাড় ফেলে গতিটা স্থির করে না। নেওয়া পর্যন্ত নৌকাখানা স্রোতের টানে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। নৌকার পিছনের দিকে মেয়েটি যেখানটায় গিয়ে বসেছে কোদাল দুখানাকেও তারই পাশে নামিয়ে রাখা হয়েছে। বসতে অসুবিধা হওয়ায় সে কোদালগুলোকে একদিকে ঠেলে সরিয়ে দিতে চেষ্টা করল। “তোমার অসুবিধা হচ্ছে কি ? তা হলে ওগুলোকে এদিকে এগিয়ে দাও”-অফিসার বললেন। তারপর সৈনিকদের লক্ষ্য করে,-“একেবারে কাণ্ডজ্ঞানহীন লোক এরা’,-কথাটা উচ্চারণ করলেন।
