পাতা:অভাগী (তৃতীয় খণ্ড) - জলধর সেন.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই কয়দিন আগে, কি একটা উপলক্ষে আশ্রমবাসী বিদ্যার্থীদিগের অনধ্যায় ছিল ; শুধু অনধ্যায় নয়, সারাদিন উপবাসেরও ব্যবস্থা স্কুয়েছিল। স্বামীজির আদেশ নিয়ে সেদিন খুব ভোরে একদল ব্রহ্মচারী, লছমনঝোলার দিকে চলে গেলেন, কয়েকজন গেলেন। পদব্রজে দেরাদুনের দিকে, কেউ বা বনে-জঙ্গলে সারাদিন কাটাবেন ব’লে বে’র হয়েছিলেন। গেলেন না। শুধু স্বামীজী, সেদিন তিনি ধ্যান-ধারণায় অতিবাহিত করবেন স্থির করেছিলেন ; আর গেলেন না। আত্মানন্দ, তিনি সে দিনটা একেবারে হাত-পা ছেড়ে অলসভাবে কাটাবেন । তার এই সঙ্কল্পই সবার চাইতে ভাল বলে আমার কাছে মনে হয়েছিল ; কারণ, তিনি যাই বলুন, অলসভাবে দিন কাটাবার মত ব্রহ্মচারী তিনি ছিলেন না, তা আমি বেশ জানতাম। আমি বুঝতে পারতাম, মধ্যে মধ্যে তিনি এই ভাবে পড়াশুনা বন্ধ রেখে সারাদিন যোগমগ্ন থাকতেন। আশ্রমে যখন কোন কাজ-কর্ম্ম নেই, তখন BDDD S BBDDDS BBBLLDDS S BDD D SBDBDBS SBD S উপবাস-সে ত আমার লেগেই আছে। সেদিন সকালে যথারীতি গঙ্গালান শেষ ক’রে এসে আমি আশ্রমের বাগান নিয়ে পড়লাম । এই বিস্তীর্ণ উদ্যান যে আশ্রমের ভাণ্ডার! এই ভাণ্ডার থেকে ফুল তুলে এনে পূজার আয়োজন