পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযান্ত্রিক sy মিলে ঠেলতে পারতো বা ওই রকম কিছু। কিন্তু এটা ভিতর দিকে খোলা যায়, সেই ধরনের দরজা। গাড়ির ঝাকুনিতে সেটা কেবল ঝুপ কুৰূপ করে বন্ধ হয়ে যাচ্চে-সুতরাং একজনকে ধরে থাকার দরকার সেটাকে । আমি ওদের সঙ্গে কোনো চোঁচামেচি কি গোলমাল করাচিনে-মাথা অনেকটা ঠাণ্ড করে রেখেচি, কারণ আমার মনে হ’ল ক্রমে যে এরা মাতাল হয়েচে-এর কি কারচে এদের জ্ঞান নেই । ঝগড়া কি চেঁচামেচি করলে মাতাল অবস্থায় রেগে চাই-কি আমায় গুলি করেও বসতে পারে । ট্রেনের বেগও কমে না, কোনো স্টেশনেও আসে না । শেকল টানবার উপায়ও নেই-কারণ ষে দবাজা দিয়ে তারা আমায় ফেলে দেবে, শেকল টানতে গেলে তো সেই দরজার কাছেই যেতে হয়-দরজার মাথার ওপর 6*कल मिांझ श्डल । আমি ওদেব ক্রমাগত লোকাবার চেষ্টা করচি, একজনকে মেরে ফেলে তাদের লাভ কিছু নেই-বরং তাতে পুলিশের ভীষণ হাঙ্গামে পড়ে যেতে হবে । তা ছাড, নরহত্যা মহাপাপ, রামচন্দ্রজি ওতে যে রকম চটেন আমন আর কিছুতেই চটেন না । স্বৰ্গে যাবার অতবড় বাধা আর নেই। তুলসীদাসের দোহা এক আধটা মনে আনবার চেষ্টা করলুম-কারণ ‘রামচরিত-মানস’ আমার পড়া ছিল--কিন্তু বিপদের সময় ছাই কি কিছু अqन्म रू८मा ! এমন সময়ে গাডির বেগ কমে এল-কোনো এক স্টেশনে আসচে এতক্ষণ পরে । মাঠের মধ্যে গাডি দাডিয়ে গেল, সামনেই কি স্টেশন, DBBDD mBB DDDS DBDD S BYBS SY D DBDBBD BBBS DBBS S LLDDS আমায় ছেডে দিলে। আমিও একটি কথাও বললুম না। মাতালকে চটিয়ে কোনো লাভ নেই। পরের স্টেশনে গাড়ি দাড়ালো একটু পরেই। আমি আমার জিনিসপত্র