পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

() बख्रिश्र्वांख्रिक আমি ডাকপিয়াদাকে বললুম, এই নতুন লোকটিকে জিগ্যেস করে তো কতদূর আর জঙ্গল পড়বে ; ততদুর ওর সঙ্গে যাবে নবাগত ডাকপিয়াদা খাস বমিজ ছাড়া অন্য কোনো ভাষা জানে না, তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব নয়। আমার। আমার পূর্ব সাখী বললে---”বাবুং ও বলচে সাত মাইল পর্যন্ত এই রকম জঙ্গল আর পাহাড়, তারপরে আবার বৰ্মা রবার কোম্পানির বড় একটা বাগান পড়বে দুতিন মাইল, তারপরে ধানের ক্ষেত আর বস্তি । এই সাত মাইল আমি ওর সঙ্গে গেলুম। KBBLDBDLDBDD DBBuBDDBS DBBBDD BD S YBDS DBD DLDDBDB BDOSBBSYK পাহাড়ের পূর্বদিকের অংশটা খুব নিচু। অনেক রকমের বন্যপুষ্পের মধ্যে সাদা সাদা কি এক ধরনের ফুল ছোট-বড় সব গাছের মাথা ছেয়ে রেখেচে, কোনো লতার ফুল হবে, কিন্তু লতা আমার চোখে পড়লো না । খুব ঘন সুগন্ধ সে ফুলের, যে যে গাছের মাথায় সে ফুলের মেলা, তার তলা দিয়ে যাবার সময় উগ্র সুবাসে মাথার মধ্যে যেন বিমা ঝিম করে, আমি ইচ্ছে করে খানিকটা দাডিয়ে থেকে দেখোঁচি, মনে হয় যেন শরীর টলচে। একটি জায়গায় সৌন্দর্ষের ছবি মনে গভীর দাগ কেটে রেখে গিয়েচে । পথের ধারে একটি পাহাডী নদী, মাথার ওপর সেখানে আকাশ দেখা যায় না, বড় বড় বনস্পতিদের শাখা প্রশাখার মেলা, মোটা লতা ঝুলে জলের ওপর পর্যন্ত পৌছেচে, বঁদিকের বন এত ঘন যে কালো-মন্ত দেখাচ্চে, ডানদিকে জলের ওপরে শিলাখণ্ডের অগ্রভাগ জেগে আছে । রাস্তান ওপার থেকে এসেচে টেরচা ভাবে, বনের মধ্যে ঘুরে ফিরে নদীর ধারে এসে যেন হঠাৎ খানিকটা ঢালু হয়ে নেমে নদীগর্ভে ঢুকেচে । সেই দিকটা এপার থেকে দেখাচে যেন চীনা চিত্রকারের হাতে আঁকা