পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आजभ श्न्निा-प्रशस्तेज অন্য রসয়ে-বামনটা উড়িয়া। তার নাম রতন ঠাকুর। সে হোটেলে বসিয়া খায় না।--তাহারও বাসা নিকটে। সেও ভাত-তরকারি লইয়া যায়। হাজারির এখানে কেহ নাই। সে হোটেলেই থাকে, হোটেলেই খায়। রোজই তার ভাগ্যে এই রকম। বেলা আড়াইট পর্যন্ত খালি-পেটে খাটিয়া দটি কড়াকড়ি ভাত, কোনোদিন সামান্য একটা ডাল, কোনোদিন তাও নাইহাই তাহার বরাদ্দ। ডেকচিতে বেশী ভাত থাকিলে পদ্ম ঝি বালিবেঅত ভাত খাবে কে? ও তো তিনজনের খোরাক-আমার থালায় আর দুটাে ১বেশী করে ভাত বেড়ে দিও। হাজারি ঠাকুর খাইতে বসিয়া রোজ ভাবে-আর দটাে ভাত থাকলে ভাল হোত, না-হয় তেতুল দিয়ে খেতাম। পর্ম্মটা কি সোজা বদমাইস মােগাঁ-পেট ভরে যে কৃেউ খায়-তাও তার সািহত্যু হয় না। যদি বািড়য্যের হোটেলে বেলা এগারোটার সময় রাঁধনি-বামন এক থালা ভাত খেয়ে নেয়, আমাদের এখানে তা হবার জো আছে? বাবা, যেমন কর্তা, তেমনি গিন্নি SDB DBDB BB DBD DD DBDB BD DDB BB DBDBD উপভোগ করিল-মািখ ফটিয়া যাহা বলা যায় না, মনে মনে তাহা বলিয়াও সখি।) খাওয়ার পরে মাত্র আড়াই ঘণ্টা ছটি। আবার ঠিক বেলা পাঁচটায় উননে ডেকচি চাপাইতে হইবে। রতন ঠাকুর এই সময়টা বাসায় গিয়া ঘামায়, কিন্তু হাজারি ঠাকুর চাণী নদীর ধারের ঠাকুরবাড়ীতে, কিংবা রাধাবল্লভ তলায় নাটমন্দিরে একা भग्ना काश्च । না ঘামাইয়া একা বসিয়া কাটাইবার মানে আছে। হাজারি ঠাকুরের এই সময়টা হইতেছে ভাবিবার সময়। এ সময় ছাড়া আর নিজনে ভাবিবার অবসর পাওয়া যায় না। সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত স্নান্নার কাজে ব্যস্ত থাকিতে হয়, রাত এগারটা পর্যন্ত খন্দেরদের পরিবেশন, রাত বারোটা পর্যন্ত নিজেদের খাওয়া-দাওয়া, তার পর কতার কাছে চােল