পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

2ě আদশ হিন্দী-হোটেল বেড়িতে শায়ে-তা বৰঝতে পেরেচি। ঘামিয়েচেন ভাল তো ? চা করে अान्,ि ऎळे श्मश्च क्षञ्च न्निन् । চায়ের সঙ্গে কোথা হইতে কুসমে গরম জিলিপি আনাইয়া দিল। বলিলেও শোনে না, বলিল-এই তো ওই মোড়ে হারাণ ময়রার দোকানে এ সময় বেশ গরম জিলিপি ভাজে, চায়ের সঙ্গে বেশ লাগবে-শাধ চা খাবেন ? ইহার উপর আর কত অত্যাচার করা চলিতে পারে। আজই। এখােন হইতে সরিয়া না পড়িলে উপায় নাই। হাজারি ঠিক করিল, চা, খাইয়া আর একটি বেলা গেলেই এখান হইতে রওনা হইবে। কুসম পান সাজিয়া আনিয়া হাজারির সামনে মেঝেতে বসিল । তারপর এখন কি করবেন ভেবেচোন ? -ওইতো বল্লাম, গােয়াড়ি গিয়ে চাকরীর চেষ্টা করি। --যাদি সেখানে না পান ? --তবে কলকাতা যাবো। তবে পাড়াগাঁয়ের মানষি, কলকাতায় যাতায়াত অভ্যাস নেই-অত বড় সহরে থাকাও অভ্যাস নেই-ভয় করে। -আমার একটা কথা শানবেন জ্যাঠামশায় ? ? تهfس -শোনেন তো বলি। -बळ ना भा कि बब्लांत? -আমার গহনা বাঁধা দিয়ে কি বিক্রি করে আপনাকে দশো টাকা এনে দিই। আপনি তাই নিয়ে হোটেল খােলন। আপনার রান্নার সংখ্যাতি দেশ জড়ে। হোটেল খািললে দেখবেন কেমন পসার জমে-এই রাণাঘাটেই খােলন, ওই চক্কত্তির হােটেলের পাশেই খােলন। পদ্ম চোখ টাটিয়ে মরকে। মেয়ের পরামর্শ শািনন জ্যাঠামশায়—আপনার উন্নতি হবে।-কোথায় যাবেন। এ বয়সে পরের চাকরী করতে! হাজারির চোখে প্রায় জল আসিল। কি চমৎকার, এই অদ্ভুত মেয়ে কুসমে । মেয়েই বটে তাহার। কিন্তু তাহা হইবার নয়- নানা কারণে { কুসমের টাকায় রাণাঘাটে হোটেল খলিলে পাঁচজন পাঁচ রকম বদনাম