[ २१२ ] বলিয়া মান হইতেছে। ধর্থও অধর্ম্ম বলিয়া গণ্য হইতেছে, অধর্ম্মও ধর্ম্ম বলিয়া মাম্য হইতেছে সর্ব্বধৰ্শ্ববহিরুভ যথেচ্ছাচারী দুরাচীরেরাও তোর অনুগত থাকিরা কেবল সেই মহাপুরুষদিগের নিকট তাহদের লৌকিকরক্ষাগুণে সাধু বলিয়া গণনীয় ও আদরণীয় হইতেছে, আর দোষম্পর্শধূন্য প্রকৃতসাধুপুরুষেরাও তোর অনুগত না হইয়া কেবল সেই সকল মহাপুরুষদিগের লৌকিকাচার রক্ষায় অমত্ব প্রকাশ ও অনাদর প্রদর্শৰ করিলেই নাস্তিকের শেষ অধাৰ্শ্বিকের শেষ সর্ব্বদোষে দোষীর শেষ বলিয়া গণনীয় ও নিন্দনীয় হইতেছেন। লৌকিক রক্ষার অধিকারে, যাহারা, সভভ জাতিভ্রংশকর ধর্ম্মলোপকর কর্ম্মের অনুষ্ঠানে রত হইয়া কালাতিপাভ করে কিন্তু লৌকিক রক্ষায় ষত্বশীল হয়, তাছাদের সহিত, জাহার ব্যবহার ও আদর্শন প্রদামদি করিলে ধর্ম্মলোপ ছয় মা ; কিন্তু যদি কেহ সত্তত সৎকর্মের অনুষ্ঠানে রক্ত হইয়াও, কেবল লৌকিক রক্ষায় তাদৃশ যত্নবান না হয়, তাহার সহিত "জাহার ব্যবহার ও আদান প্রদপমাদি দূরে থাকুক, সম্ভাষণ মাত্র করিলেও এক কালে সকল ধর্ম্ম লোপ হইয়া যায়। ইহাতে ধর্থের মর্থ আর বুঝে উঠা * ভার হইল। কিসে ধর্থের রক্ষা হয় আর কিসে ধর্শ্বের লোপ হয় তা ধর্ম্মই জানেন । যে শাস্ত্রের দ্বারা ধর্ম্ম নির্ণয় হয় তাহারই বা কি দুরবস্থা ঘটিয়াছে। শাস্ত্র যে সকল কশ্বকে ধর্মগোপঙ্কর, জাতিভ্রংশকর, পাতিত্যকর বলিরী-ভুয়েভুয়ং মির্দেশ করিতেছে । যাহার সেই সকল কর্থের অন্নষ্ঠানে রত হইয়া কালাভিপাত করিতেছে ভার্থীরাও সন্ধুি ও
