পাতা:আলমগীর - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৩৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম দৃশ্য। দ্বৈপায়ন হ্রদের তীর । গগন প্রাস্তে সুর্য্য । এক পাশ্বে বৃহৎ 市で1 সজ্জিত ( একখণ্ড শিলার উপর অর্জন উপবিষ্ট, পার্থে গাণ্ডীব পতিত । ) অৰ্জ্জুন |-সখা বললেন, আর যুদ্ধে প্রয়োজন নাই।-কেন ? এখন ত সন্ধ্যা হয় নাই-( চিন্তা )-যাক, সে কথা ভাববার আমার প্রয়োজন নাই। কৃষ্ণের ইচ্ছারই জয় হোক । বৎস অভিমনুষ্ঠ্যকে ক্রোড়ে নিয়ে মরতেও তা পাব। সেই সুখ-তাই যথেষ্ট। কত ক্ষণে সখা আস্ত বেন-কতক্ষণে দুঃখের অবসান হ’বে ?-( দেখিয়া )-হা৷ অভি-' মন্যু :-(। মুছ।) (অভিমনু্যর মৃতদেহ স্বল্কন্ধে ভীমের প্রবেশ ) { ভীম -অৰ্জ্জুন ! ভীমের পাষাণ হৃদয়ও আজ বিদীর্ণ হয়ে গেল ওহে ! এ কি ?-হরি! এ কি ? তুমি যাদের সহায়, তাদের ভাগ্যে। এ কি ? তোমার লীলা যে কিছুই বুঝতে পার্ব্বলেম না-(মৃতদেহ ভূতলে রক্ষা ও এক পার্থে উপবেশন )—বৎস! বৃহ মধ্যে তোর অনুগমন করবো বলেছিলেম, কিন্তু জয়দ্রথের ভয়ে পারি নে আজ তোর অনুগমন করবো। আমি তোরে, ভুলেছিলেম না, বাপ! তোর জন্যে কত অপমান সয়েছি, তা ভগবানুই জানেন। যাঁরে চরণে দলিত করেছিলেম।--তার চরণ ধরে সেধেছিলেম, কিছুই করতে পারি নি— V o অৰ্জ্জুন |ー(C5マホt পাইয়া )ーリ বৎস! এ কি বেশ তোর ! বাপ ! কেন এমন ধুলায় পড়ে রয়েছ! এ বেশ ত তােমার শোভা পায় না—