পাতা:আশুতোষ স্মৃতিকথা -দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भइ९७माबनौ € ट्रेषडेिा । २०१ নাই, কারণ ইহার প্রেরণা। তিনি শাস্ত্র হইতে श्रान नाछे ; 6गछे भशश्छद ইহ পাইমুছিলেন। তঁহার দয়াদ্র, স্নেহময়, সাগর-সদৃশ বিশাল হৃদয় - হইতে । বিদ্যাসাগর-জননী ভগবতী দেবীর হৃদয় যেভাবে বিধবাদের কষ্ট । বিগলিত হইয়াছিল, আশুবাবুর মনেও একই কারণে তাহা সেইরূপ এক | উৎস হইতে সঞ্চারিত হইয়াছিল। আশুতোষের আগ্রহাতিশয্যে কতকটা । দ্বিধা সত্ত্বেও বাড়ীর সকলে, এমন কি জননী জগত্তারিণী দেবীও ইহাতে সম্মতি দিয়াছিলেন, তিনি জবরদস্তি করিয়া কিছু করেন নাই ; প্রত্যুত তাহার হৃদয় পারিবারিক স্নেহে ভরপুর ছিল। . কমলা দেবীর বিবাহ-উপলক্ষে তিনি গোড়া হিন্দু-সমাজের অতিশয়। প্রতিকূলতা সহ্য করিয়াছিলেন। আশ্চর্য্যের বিষয় গোড়া হিন্দু নেতা, বিচারপতি গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের এই বিবাহে সম্মতি ছিল এবং বিবিধ বিবাহ-সভায় তিনি উপস্থিত থাকিবেন, এই প্রতিশ্রুতি క్గా দিয়াছিলেন । কিন্তু কার্য্যকালে তিনি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করিতে পারেন নাই। এবিষয়ে আশুতোষের সঙ্গে তাহার পরে কথাবার্ত্ত হইয়াছিল। গুরুদাসবাবু বলিলেন—“আমি বিবাহে যাইবার জন্য যথাসময়ে প্রস্তুত হইতেছিলাম, এমন সময়ে আমার কুল-পুরোহিত হঠাৎ আসিয়া আমাকে তঁহার ঘোর আপত্তি জানাইলেন। কিন্তু আমি কথা দিয়াছি, এখন কি করিয়া অন্যথাচরণ করি, এই বলিয়া গমনোদ্যত হইলে তিনি বিষম ক্রুদ্ধ হইলেন এবং স্বীয় পৈতা ছিড়িয়া তখনই একটা ভীষণ কাণ্ড করিয়া বসিবেন, এই ভয় দেখাইয়া একেবারে আড় হইয়া পড়িলেন। সুতরাং আমি কিছুতেই আসিতে পারিলাম না।” যখন আশুতোষের মাতা জগত্তারিণী দেবীর হঠাৎ মৃত্যু হইল, তখন আশুতোষ আর গুরুদাসবাবুর দ্বারস্থ হইলেন না। গুরুদাসবাবুও তঁহাকে শোকে সহানুভূতিসূচক কোন পত্র লিখিলেন না। কিন্তু মৃত্যুর দশ দিন অতিবাহিত হইলে একাদশ দিবসে হঠাৎ গুরুদাসবাবু আসিয়া উপস্থিত হইলেন। আশুতোষের মাতাকে তিনি আন্তরিক শ্রদ্ধা করিতেন। সামাজিক aDDtD DBSBDBBD BBD TLuS DDBB S সহানুভূতি ও শোক প্রকাশ করিয়াছিলেন, তাহা আন্তরিকতা -જૂન , ՀԵ Wh