পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নন্দ চােখ ফেরাতে পারে না। একেই কি সে দুপুরবেলা আলুভ়ালু বেশে বাগানে ছুটে যেতে দেখেছিল মালীকে দিয়ে সন্ধ্যাপূজা সেরে নেবার জন্য ? চােখ ফিরিয়ে নিতে পারে না বলেই, আত্মবিশ্বত হয়ে চেয়ে থাকতে পারে। বলেই, নন্দ অল্পক্ষণের মধ্যে টের পায় সাবিত্রী অভিনয় করছে,-বঙ্গমঞ্চে দর্শকদের সামনে পাকা অভিনেত্রী যেমন তার বিশেষ ভূমিকা অভিনয় করে তেমনি ভাবেই অভিনয় করছে। নন্দ ভাবে, তাই বটে। তাছাড়া উপায় কি সাবিত্রীর ? তার ছেলের সম্মানে একটি সন্ধ্যার জন্য এমন এক জমজমাট সমাবেশ হয়েছে । পিছিয়ে আড়ালে থাকলে চলবে কেন ? কাউকে ডাকে না সাবিত্রী, কারে সঙ্গে যেচে কথা কয় না। অতিথিরাই একে দুয়ে গিয়ে গিয়ে তার সামনে দাড়িয়ে হাসিমুখে দু-এক মিনিট আলাপ করে। তার মর্যাদা রেখে আসে । সাবিত্রীর সঙ্গে একটি সুদৰ্শন যুবকের পরিচয় করিয়ে দেবার সময় শুভ 丐〔夺S C匹夺”(R西| বলে, এর নাম ফিরোজ রহমান। আমরা একসঙ্গে রিসার্চ করছিলাম। নন্দ জিজ্ঞাসা করে, এখন কি করছেন ? ফিরোজের হাসিটি সুন্দর। দাতগুলি ঝকঝকে । চাকরির চেষ্টা । আপনার দুই বন্ধুই দেখছি বৈজ্ঞানিক হয়ে দেশে ফিরে বিজ্ঞান एङJiी कब्रहछ्न्म । আমি ঠিক ত্যাগ করছি না-বিজ্ঞান নিয়ে যাতে থাকা যায়। তার উপায় খুঁজছি। না খেয়ে তো বিজ্ঞানচর্চা করা যায় না ? সুবিধামত চাকরি না পেলে হয়তো রিসার্চ বাদ পড়বে, যেটুকু শিখেছি তাই নেড়ে চেড়ে খেতে হবে । ফিরোজের কথায় একটু টান আছে। নন্দ জিজ্ঞাসা করে, আপনার দেশ कि नाकिरडान ? S