পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পেয়েছ তুমি যা ভেবেছিলে এখনকার অবস্থায় ওসব করা যাবে না। । भम थांब्रॉन করার বদলে নিজেকে তোমার বরং তারিফ করা উচিত। এতক্ষণে শুভর মুখে হাসি দেখা যায়।-না, নন্দ আমাদের তেমনি আছে, মন যুঝে কথা কইতে ওস্তাদ। কিন্তু সে হাসি লক্ষ্য করে কেউ খুশী হয় না। সকলকে অগ্রাহ করে কেবল বাল্যবন্ধুর সঙ্গেই কি সে হাসিগল্প চালিয়ে যাবে ? গেয়ে একটা ডাক্তারের সঙ্গে ? শুভময় হাসে কিন্তু বোঝা যায় মনের দুঃখ সে ভুলতে পারছে না। পাচজনের সঙ্গে সামাজিকতা রক্ষা করার মত সজীব হতে পারছে না । জীবন সাগ্রহে তাকে প্রশ্ন করে, ওখানকার অবস্থা কি রকম দেখে এলে? বাবা ? ভারতবর্ষ হারিয়ে নিশ্চয় খুব দুরবস্থা ? बब्लब, जब बलद। তার প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে শুভ নন্দকে বলে, শুধু বাজে প্ল্যান করেছিলাম বলেই নয়। দেশে এসে দেখছি আমি কি করব তাই জানি না। আমার কিছুই कब्रांद्र (बरे । শুভময়ের খেদও ফুরায় না, নন্দকে সে ছাড়তেও চায় না। আর কারো সঙ্গে কথা বলার আগ্রহ বা উৎসাহ তার নেই। গায়ে পড়ে কেউ আলাপ জমাবার চেষ্টা করলে যেমন তেমন একটা জবাব দিয়ে তার মান রেখে আবার সে নন্দির সঙ্গে কথায় মেতে যায় । ক্ষোভে ও অপমানে কালো হয়ে যায় আত্মীয়বন্ধুর মুখ । চা খাওয়া শেষ হতেই ভূদেবের স্ত্রী বলে, চল আমরা যাই। শুভ খুব ব্যস্ত, ওর কথা কওয়ার সময় নেই। নন্দ শুভকে বলে, সবার সাথে আলাপ কর! এসব কথা হবে’খন। তখন ব্যাপারটা খেয়াল করে উদ্যোগী হয়ে শুভ সকলের মুখের কালিমা দূর করে। কথা বলে মানুষের মন ভুলাতে সে চিরদিনই পটু। অকারণে নিজেকে বেশী জাহির না করে যে যেমন তার সঙ্গে তেমনি ভাবে কথা বলা-কথা বলার \ኃጋም