পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

... ** தி একধর দেখে এসে পৃথিবী ঘুরিয়া। কতলেক বেঁচে আছে গোধুম থাইয়া ॥ শঙ্গরূপে যে বীচয় জীবের জীবন।

  • ৰহ্ম” বোলে সম্বোধন কর তারে মন ॥
  • { এক-র প্রভাকরে প্রেমভাব ধর । “অহনীরে একবীর প্রণিপাত কয় ॥ এগুণ এখে বুঝে লও গোধূমের গোড়া । নিদানে লিখিছে দেয় ভাগ হাড়

যোড়া ৷ স্বলবর্ষরুচিকর দেহ-হিতকর। স্বেভাবে সারক বাত-পিত্ত-দহিছর। পিতল অথচ স্বাদু মন স্থির করে।

  • গুরু হয়ে পাকভেদে লঘু গুণ ধরে ॥ এভোগীর ভোগের ধন মুখের আহার। রোগীর সুপথ্য হয়ে করে উপকার । শিশিরে ঘবের শীষ কিবা মনোহর ।

ব্যস্তরজি নাম তার দেখিতে সুন্দর। হবাতাসে দুলিছে ডগা করি ঝরঝর। ':জরি কত অপরূপ শোভা মনোহর ॥ চুমকিজড়িত চার পিতাম্বর চেলি। কেলি ( পৃথিবী ) যেন তাই পোরে o করিতেছে কেলি ৷ গুঞ্জ যব দোষের নয় গুণের কেবল । মেহ পিত্ত কফ হরে মধুর শীতল। নানা কৰ্ম্মে হিতকর নানা গুণনিধি নানারূপ রোগে হয় যবমণ্ড বিধি ৷ ঘর-ছাতু খেয়ে বঁাচে পশ্চিমের দীনে। বঙ্গদেশে বাড়ে মান চড়কের দিনে ॥ দেখছ যবের গুণ কেমন প্রধান t* শ্বে তীরে পোষণ করে রাখে তার প্রাণ ॥ এখন তখন নয় বুঝে যদি খায় । যেবে বল ঘৰে বল চিরকাল পায় ৷ স্বখের শিশিরকালে কুমীর কৃপায়। খড়কির ভর চারু কিবা শোভা পায় ? vঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। শাখা নেড়ে দুলিতেছে বায়ুর বিক্রমে। জটাধারী যোগী যেন চলেছে আশ্রমে o জাহায়েতে পূর্ণ হয় প্রাণীর উদ্বর। । কতরূপ ঘোর ঘটা জটার ভিতর ॥ মনোহর “অড়হর” বীর-প্রিয়তম। সকলের বলদাতা অবলের যম ॥ কাছে যেন নাহি আনে পেটেরাগা দলে খেতে মুখ কিন্তু দুখ বুক বড় জলে ॥ এ প্রকার মুখপ্রিয় ডাল নাই আর । নিত্য যেন খায় সেই অগ্নি আছে যার । পশ্চিমের পালোয়ান লোক সমুদায়। অড়হর বিনা তারা কিছুই না খায়। । ভীমের সমান তারা বলে ও আহারে। ডাল রাটী যত পারে কোসে কোসে ম কফ পিত্ত রাত শ্লেষ্মা যে করে সংহার। বায়ু বুদ্ধি করে সেই এই দোষ তার ॥ এ দোষ দোষের মাঝে করিলে গ্ৰহণ । আপনার দেহ বুঝে করিব ভোজন। যার স্বাদে শত শত মানব মোহিত । অবশ্যই তাতে আছে নানারূপ হিত। ক্ষেত-ভরা খেসার পেকেছে এই কাটিছে ছাটিছে সব হাসিতে হাসিে মাড়িছে ঝাড়িছে ধূলা কাড়িছে গোল কত বা ছাড়িছে কত নাড়িছে তলা গরিবের গুণনিধি অশেষ বিশেষে । অতিশয় সমাদর বাঙ্গালের দেশে ৷ পূৰ্ব্বদেশী বড় বড় যত জন্টার। কেবল খেসারী ডাল করেন আছার ইহাতে বিশেষ গুণ যদি মাছি রবে সে দেশেতে এত প্রিয় কেন হবে । জাস্বাদ উত্তম বটে দেখিয়াছি খেয়ে এই হেতু মোটামুটি গু৭ খাই গেয়ে মাঠে এসে শোভায় সকল যাই ভূt কনকের লিভা হরে চণকের ফুলে