পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ বেড়াতে গিয়ে বিম্বফুলের সুগন্ধ আর দুপুরের খর রৌদ্র, নীল আকাশ আমায় স্মরণ করিয়ে দিলে একঘেয়ে কলকাতার সংকীর্ণ জীবন ছেড়ে মুক্ত প্রকৃতির কোলে এসে পড়েটি। দু'দিন পরেই বারাকপুর এলুম, খুকু এখানেই আছে, সে সকালে শিউলিতলা দাড়িয়ে গল্প করে-বনসিমগুলার ঘাটে আবার সেদিন ওর সঙ্গে দেখা নাইবার সময়ে, আজি দুপুরে যখন ঝড় উঠলো, ও এল ছুটে আম কুডুতে, আমি বিলবিলের ধারের আম গাছটােয় দুটাে আম ওর কাছ থেকে চেয়ে নিলুম-দুটাে মোট পেয়েছিল --দুটোই দিয়ে দিলে আমাকে। স্নান করে এসে রোয়াকে দাড়াতেষ্ট ছুটে ওদের সামনের উঠোনে এসে জিগ্যেস করলে-বনগায়ে-য়ে বিয়েতে গিয়েছিলেন-ধর কেমন হোল তাদের ? -- এ সব ১৯৩৪-৩৫ সালের সুন্দর গ্রীষ্মাবকাশ মনে এনে দেয় । BDDBDD BBDB DBD SDDSDD DBD BB00 gDBu BD00SS S gBDB DDD মাঠে বৈকালে বেড়াতে গিয়েচি, দেখি দুজন লোক খাচা নিয়ে ফ্লাদ পেতে DBD BDD BBS BO0yuTu uDBB BBD00SS SLDLLBuDuD K BOLL eM YBO সুন্দর ; আমি ও ডাক অনেক শুনেচি, কিন্তু ও যে গুড়গুড়ি পার্থীর ড্রাক তা জানতুম না । কাল বৈকালে আদিত্য বাবুর মেয়র বিয়ের নিমন্ত্রণে বিকেলে গেলুম বনগা । সঙ্গে হিন্দুর ছেলে গুটিকে গেল । চালকীপাড়ার মধ্যে দিয়ে যেতে LYSkuDu SD DBBBD SDDDBBSDBB DDBS BDDSDE SDDB LLBL S00DEBBLYBDD খাইয়ে স্থাত মুখ ধুইয়ে দিচ্চে, কেউ স্বী কঁথি-সেলাই করাচে, ঘরের দাওয়ার বসে। সারা পথ বেশ ঝড়ের মত হাওয়া-দুপুরের অসন্থ গুমটির পরে শরীর যেন জুড়িয়ে গেল। চাপবেড়ের কাছে ভীষণ মেঘ ও কালবৈশাখীর ঝড়। ডালপালা, ধূলোকুটা উড়িয়ে নিয়ে আসচে-পথ দেখবার ঘো নেই