পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eys বায়বেলা থেকে এলুম-আর কেউ ছিল না, রাম, বুদ্ধদেব বাবু ও भि ! এই মাত্র ঘাটশিলা থেকে এলুম ফিরে । গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে বারাকপুত্ব গিয়েছিলুম আবার । ফুটো স্টেশনে এসেছিল-ছ’টা ডিম নিয়ে রাধুতে দিলুম মানুকে বাড়ী পৌঁছে। খুব জ্যোৎস্না । পেঁৗছুতে अक्ष हैं: g* ; কুঠার মাঠে বেড়িয়ে এসে ন'দির সঙ্গে একটু বসে গল্প করি ; শিউলি ফুলের সুবাসের সঙ্গে বনমরিচ ফুলের গন্ধ মিশিয়ে জ্যোৎস্না রাত্ৰি মধুর করে তুলেচে শত অতীত স্মৃতির পুনরুদ্বোধনে। ফণি রায়ের পরিবারবর্গ থাকে বন্ধুদের বাড়ী। কতদিন পরে ওদের বাড়ী বসে চা খেলুম। তারপর গদা কামারের বাড়ী গিয়ে ইন্দু, গজন, অমূল্য কামার প্রভৃতির সঙ্গে গান করি ও শুনি । পল্পদিন সকালে হয় তো বনগা থেকে সবাই পিকনিকা করতে আসবে। ন’দি ও বুড়ী পিসিমার সঙ্গে গল্প করি মাসুদের দাওয়ায় । পরদিন সকালে এল খোকা ও সুরেন । স্নান সোরে বনমরচে স্কুলের সুগন্ধের মধ্যে রইলুম বসে কতক্ষণ। তারপর চলে আদি বনৰ্গা । v শুক্রবার মন্মথন্দা’র আড়া। আজ ফিরচি ঘাটশিলা থেকে এই মাত্র । গত রবিবারে আবার ধারাগিরি গিয়েছিলুম-মিতের ও আমরা। এবার pass-এর নীচে সেই খরাস্রোতার খাদ থেকে কুলুকুলু নদীজলের সঙ্গীত আমাদের কানে মধু ঘর্ষণ করলে। বন্য পিটুলিয়া, শিউলি-আরও কত কি বড় ফুল ফুটচে বনে। ধারাগিরি যাওয়ার পথে গ্রাম ঝর্ণার কাছে আমরা চা 丸够姆