পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ • לל ] সভায় অধৰ্ম্ম কর্তৃক ধৰ্ম্মবিদ্ধ হইলে যদি সভ্যগণ শলাস্বরূপ অধৰ্ম্মকে সদ্বিচারের দ্বারা উদ্ধার না করেন, তাহা হইলে সভাসদ সকলেই অধৰ্ম্ম শিল্যে বিদ্ধ হন । আবার বলিয়াছেন “সভাং বা ন প্ৰবেষ্টব্যং বা সামঞ্জসং অক্ৰবন বিক্ৰবন বাহপি নরো ভবতি কিল্পিষী ।” বরং সভাতে যাইবেন, গেলে কিন্তু সত্যই বলিবে । তথায় মৌনাবলম্বন করিলে বা মিথা! কহিলে পাপী হইতে হয়। সভায় সন্দেহকে স্থান দেওয়া হইয়াছে। সুতরাং এরূপ অবস্থায় নীরব থাকা গাঁহিত বিবেচনায় কিছু বলিতে ইচ্ছক হইয়াছি। আমি আমার নিজের কিছু লইয়া দণ্ডায়মান হষ্ট নুই, মহাত্মাগণের ধৰ্ম্মেপদেশের সারাংশ মাত্র সঙ্কলন করিয়া, সভায় সমুপস্থিত করিলাম, সভাগণ ভুলভ্রান্তি সংশোধন করিয়া, সারাংশের সারাংশ গ্ৰহণ করুন, ইহাই সনির্ববন্ধ অনুরোধ । সামান্য বা গুরুতর কোনও বিষয়ের অনুষ্ঠান করিতে হইলে, প্ৰায় অধিকারী, বিষয়, সম্বন্ধ ও প্রয়োজন, এই অনুবন্ধ চারিটির আবশ্যকতা উপলব্ধ হয়। সে বিষয়ের অনুষ্ঠান করা হইবে, তাহার যদি কেহ অধিকারী না থাকে, তাহা হইলে অনুষ্ঠানে প্ৰবৃত্তি হইবে কেন ? আবার অনুষ্ঠিত বিষয়ের সহিত সেই অধিকারীর যদি কোনও সম্বন্ধ থাকে, তবেই অনুষ্ঠান সাৰ্থক হইবে। নিরর্থক কাৰ্য্যে প্ৰকৃতিস্থ ব্যক্তির স্বেচ্ছায় প্রবৃত্তি হয়না। সামান্য একজন সূত্রধরের কাৰ্য্য কলাপ পৰ্যবেক্ষণ