Öeज বড়-বৌমা বললেন, আজ সাতই মাঘ। কেন, বিয়ের দিন छैिक कब्रहद मा कि ? দীনেশ বলল, তোমরা ঐ এক কথাই জান, বিয়ে আর বিয়ে। পৃথিবীতে যেন বিয়ে ছাড়া আর কোন অনুষ্ঠানই নেই। যাক গে। সে কথা। আমি বলি কি, রমেশ তার পাঁচ শ” টাকা নিয়ে বাড়ী যাক। ওদের মেদিনীপুরে কে একজন টিউব-ওয়েলের কনট্রাক্টর আছে। তার সঙ্গে কথাবাৰ্ত্তা বলে’ ওদের বাড়ীর উঠানের এক কোণে একটা টিউব-ওয়েল তৈরী করবার ব্যবস্থা করুক। কনট্রাক্টরকে বিশেষ করে’ বলে’ দিতে হবে যে, বৈশাখ মাসের গোড়াতেই সব শেষ করে দিতে হবে। সতেরই বৈশাখ রমেশের বাবা স্বৰ্গারোহণ করেছিলেন। সেই দিন প্ৰথম ঐ টিউব-ওয়েলের জল দিয়ে ও পিতৃ-তৰ্পণ করবে। আমার গৃহিণী বললেন, সে তা হবেই। তার জন্য ত ভাবনা নেই ; রমেশই তা’ করবে। আমি জিজ্ঞাসা করছি, তোমাদের কি কিছু কৰ্ত্তব্য নেই। দীনেশ বলল, খুব আছে মা, খুব আছে। আমি সেদিন কলেজ কামাই করেও আমলাবেড়ে যাব, আর পেট ভরে খাবো । বড়-বেীমা বললেন, তা’ হ’লে আমাকেও যে তোমার সঙ্গে যেতে হবে, নইলে এমন অনুষ্ঠান-উপলক্ষে ঘণ্টায় ঘণ্টায় তোমাকে চা
- İstÇk Çç
পরেশ বলল, বাবা, আপনিও শুনুন ; মা, তুমিও শোন। আমার এতদিনের স্কলারসিপেরা যে টাকা জমা হয়েছে, যার থেকে তোমরা একটি পয়সাও খরচ করতে দাও নি, সেই টাকা দিয়ে রমেশকে একটা ሕb”