পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস করেছ বাবা সে সব বই দেখেন নি। ও কথাও ভেবো না । বাবার কাছে কোন বইয়ের নাম করলে উনি অমনি বলে বসেন, ও, সেই বইখানি আমি দেখেছি। উনি যে একখানি এনসাইক্লোপিিডয়া তা” বুঝি তুমি এখনও জানতে পার নি। আমি হেসে বললাম, পিতৃভক্তিরও একটা সীমা আছে পরেশচন্দ্ৰ ! কি বল হে রমেশ ? রমেশ বলল, কি জানি, অত কথা বুঝি নে। তবে, বলতে পারি, পিতৃভক্তির সীমা থাকতে পারে, কিন্তু মাতৃভক্তির সীমা নেই, শেষ নেই। কেমন মা, আপনি এ কথা স্বীকার করেন। কি না ? গৃহিণী বললেন, মাতৃভক্তি নয় রমেশ, মাতৃস্নেহ-তার কোন সীমা নেই। অতএব, মাতৃস্নেহের প্রমাণস্বরূপ আমি যে তোমার জন্য খাবার এনেছি, লক্ষ্মী ছেলের মত তার সদ্ব্যবহার কর । ওঁদের তর্ক আজ আর হবে না, নরেশ নজীর না। এনে ছাড়বে না । রমেশ বলল, আচ্ছা বড়দা” আপনাকেই মধ্যস্থ মানছি, মা যে আমার জন্য এই খাবার নিয়ে এসেছেন, এটা কি তঁর স্নেহের বাড়াবাড়ি নয়। আপনিই এর বিচার করুন। নরেশ বলল, বাড়াবাড়িটা কি দেখলে তুমি। বিকেলে কাজকৰ্ম্ম সেরে বাড়ী এলে সকলেরই ক্ষিদে পায় এবং তখন জলযোগ করতে হয়। এর মধ্যে স্নেহের আধিক্য কি দেখলে তুমি ? রমেশ বলল, বড়-দা, মা স্নেহে অন্ধ হয়ে ভুলে গিয়েছেন যে, আমি অতি গরীব চাষার ছেলে । আমরা এ সব খাবারের মুখও কখন দেখতে পাই নে, খাওয়া ত দুরের কথা। আমাদের ক্ষিদে डात्राCढा ख्यामद्भ মুড়িগুড় খাই, उां७ षत्रेि घtद्ध थांक ; नद्देन न ܘܠ