বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস যে রান্নার আয়োজন বেশীই হয়, তা’ না বললেও চলে। কাজেই রান্না শেষ হ’তে বেশী বেলা হয়ে যায়। রবিবারে আমাদের সকলেরই আহার করতে একটা-দেড়টা বেজে যায়। বাবুর আদেশ আছে, রবিবারের মধ্যাহ-ভোজন সবাইকে একসঙ্গে করতে হবে । ছোড়-দা’ সেদিন বারোটার কমে নাইতেই নামেন না ; বড়-দা”, মেজদা’রও প্ৰায় তাই। কারও যেন উঠতে ইচ্ছে করে না । ছোড়দা” রবিবার সকাল থেকে আরম্ভ করে” আহারে বসবার পূর্ব পৰ্যন্ত আরও না হয় পাঁচ পেয়ালা চা খাবেনই । মা কত নিষেধ করেন, কিন্তু কে শোনে সে কথা ! বড়-বৌদিদি যে চার সপক্ষে-ছোড়-দা যতবার চা চাইবেন, বড়-বৌদিদি সব কাজ ফেলে, আগে ছোড়দা’র চা তৈরী করে দেবেন । মা এক-একদিন বলেন, বড়বৌমা, তোমার ঘর থেকে আমি চায়ের সব সরঞ্জাম নিয়ে নৰ্দমায় ফেলে দেব। কিন্তু। বড়-বৌদিদি বলেন, তা হ’লে আপনার ছেলে DBDLDDDS D DuDu BBS S DDB BDDBBBD BS SDBBDB DD DLBBY লাগে। মা কি করবেন চুপ করে যান। যাক সে কথা। রবিবারে আমাদের খাওয়া শেষ হ’তে দেড়টা বাজল। খেতে বসেই ছোড়-দা’ বললেন, বৌদি, কালকের রাত্রির BDE DB DBDBD YS DBDSu BDBBDS KDS KSDgSEDBDLDLB YD কেউ বিশ্রাম করতে পারবে না, সবাইকে বাবার ঘরে হাজির হতে হবে । সেখানে রমেশচন্দ্রের মহাভারতের কথা আজ শেষ হবে। তোমরা যে সেই বেলা তিনটা পৰ্য্যন্ত বসে’ বসে’ গল্প করবে। আর ELDSDB BD BB DBDD DB DJBBD DuSYS বড়-দা’ হেসে বললেন, তা হ’লে ওদের আজ অনাহারেই brü