পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আধ্যাত্মিক o ইচ্ছে হলো একেবারে দাদার পায়ে আহাড় খেয়ে শি। পড়ি । ও-পাড়ার যন্থ পোঙ্গারের ছেলেকে দাদা ওজস্বিনী ভাষায় আত্মসমর্পণের মাহাত্ম্য বোঝাচ্ছিলেন । ছেলেটি কিছুদিন আগে লোহার ব্যবসায় বেশ দু-পয়সা কমিয়েছিল । সেই অবধি দাদা আবিষ্কার করে” ফেলেচেন ষে পুৰ্ব্বজন্মে। ঐ ছেলেটির সঙ্গে তাহায় একটা গভীর আধ্যাত্মিক যোগ ছিল। এ জন্মে যাতে যোগটা বেশ পাকাপাকি হয়, অর্থাৎ আধ্যাত্মিক ক্ষেত্র থেকে আধিভৌতিক ক্ষেত্রে নেমে আসে, তার জন্তে দাদা উঠে-পড়ে’ লেগেছেন । শুরুর নামে সৰ্বশ্ব অৰ্পণ ক’রে দিলেই স্বয়ং ভগবান যে সে দান হাত বাড়িয়ে নেবেন, নানাশাস্ত্ৰ মন্থন করে এই সার সত্যটুকু গোপাল দা’ তার কাণের মধ্যে বিন্দু বিন্দু করে” ঢেলে দিচ্ছিলেন। বিশ 零霄否该村夺贯(平 বৈকুণ্ঠে একটা class berth reserve ( ফাষ্টক্লাস বাৰ্থ রিসার্ভ) করা যায় সে কথা ত বেল্পিক পুরাণে স্পষ্টই লেখা আছে। আর তাতেও যদি বিশ্বাস না হয় তা গীতাখানাই পড়ে দেখা না । ভগবান স্বয়ং যে বলে যাচ্ছেন- “যোগক্ষেম বাহাম্যহম” তার মানেটা কি ? আধ্যাত্মিক পথেরু কঁাটা খোচা ত সাফ হ’য়ে যাবেই, অধিকন্তু হুকালেও ८लमद्भ बिग्-ब्रथं ५८८)- বারে লোকের বুকেরুর উপর দিয়ে গড়গড়িয়ে চলে’ যাবে! ভোগ আর মোক্ষের একদম সাফ সমন্বয় । বস, আউর কেয় ? যোগক্ষেমের ব্যাখ্যাটা শুনেই আমার কপালের তৃতীয় নেত্রটা হী করে” চেয়ে উঠলো। তাইত ! আমার গীতাঙ্কানটা একে