‘এলিঙ্কেৰেথ । 嗜證制 ছিলেন। ফলে যৎসামান্য ধন সৎপাত্রের " হইলে এই রূপ অপুৰ্ব্ব অপুৰ্ব্ব ফল উৎপন করিতে পঞ্জ সন্দেছ নাই । বল্দোমী গ্রামহইতে বহির হইয়া পোকরষ্ণ গ্রাম পর্য্যন্ত যাইতে, এলিজিবেথকে কেবল বন, জঙ্গল, জল, কাদা, হেঁটের প্রভূতি দুৰ্গম স্থান সকল উত্তীর্ণ হুইষ্ঠে কাইয় ছিল । তিনি সেই সকল পথের মধ্যে সৰ্ব্বদাই চোর ডাকাইতের অত্যাচাবের কথা শুনিতে লাগিলেন, কিন্তু শুনিয়া বড় ভীত হইলেন না। কারণ চোর ডাকাইভের লোভ জন্মিতে পারে এমন বস্তু তাহার নিকট কিছুমাত্ৰই ছিল না। ফলে যাহাকে ভিক্ষা করিয়া দিনপতি করিতে হইত, তাহার দস্য ভয়েরই বা সম্ভাবনা কি? যাহা হউক, এলিজিবেথ এই রূপে অতি কষ্টে দিনপাত করত নির্বিঘ্ৰেই সেই দুর্গম জঙ্গল সকল উত্তীর্ণ হইলেন। এলিজিবেথ পোকবফইতে কিঞ্চিৎ দূরে যাইযা দেখিতে পাইলেন ষে প্রবলতর ঝটিকায় পথ সকল এককালে রুদ্ধ ও নষ্ট হইয়া গিয়াছে। সুতরাং মস্কো যাইতে তিনি কাজে কাজেই জলার পথ ধরিয়া ষাইতে প্রবৃত্ত হইলেন। ঐ সকল স্থান বলগা নদীর জলপ্লাবনে প্লাবিত হয়" ৰিমানী পড়িলে ৰিজাতীয় শক্ত হওয়াতে তথায় ;ে ே গমনাগমন করা অত্যন্ত ভার হইয়া উঠে । এলিজিৰেখ যখন সেই স্থান দিয়া গমন করেন তখন তাহা যৎপরো, নাস্তি কঠিন হইয় ছিল । সুতরাং যাইতে অসমর্থ হইয়া পূৰ্ব্বে ষে পথ দিয়। যাইতেছিলেন, পুনৰ্ব্বার সেই পখই অবলম্বন করিতে মনস্থ করিলেন। ক্রমাগত এক ঘন্টা কাল সেই জঙ্গলময় স্থান দিয়া যাইতে যাইতে এমনি ছইল, যে, তিনি সেই রুদ্ধপথের কিছুমাত্র চিকুই দেখিতে পাইলেন শা। অবশেষে অার একটা জলার মধ্যে থিয়া উপস্থিg:
