অঙ্গখও । , *. ২৭১ নিকটে টানিয়া আনিয়া উদ্বিন্ধ হইয় জিজ্ঞাসা করিলেন” “কেন মনোহর তো ভাল আছে, সে কি এ যুদ্ধে ছিল ? চঞ্চল হন্তে মুখাৱত করিয়া ক্ৰন্দন করিতে লাগিল, পুনশ্চ জিজ্ঞাসা করতে “ ই ছিলেম” উত্তর করল । মোহিনীর উদ্বিঘ্নত বৃদ্ধি হইল, পুনশ্চ কহিলেন “কোন ভাল মন্দ ছয় নাইত ?” r ९ ‘‘ ستعم۔ চঞ্চল শিহরিয়া উঠিয়া “নন না তা কিছু ছয় নাই উত্তর করিল ।” তবে কি বল না” মেছিনী জিজ্ঞাস করিলেন, কোন উত্তর পাইলেন না, অনেক জেদ করাতে চঞ্চল। উগহার চরণ ধরিয়া ব্যাকুল স্বরে কহিল “দিদী অপমাকে অণর জেদ কোর না, তোমার পায়ে ধরি আমাকে অর জিজ্ঞাসা কেশরনা, অামার কপালে যা লেখা ছিল তা ঘটিয়াছে, এক্ষণে এ পৃথিবীতে তুমি বৈ আর আমার কেহ নাই, এখুন আমি অনাথিনী, যদি কখন কোন দোষ করি, অনাথিনী বোলে রাগ কোরন, তুমি ত্যাগ করিলে আমার দাড়াবার তার স্থান নাই, তবে পতিতপাপনী গঙ্গা সকল পাপীকেই স্থান দেন এ দুঃখিনীকেও দিবেন।” “সে কিরে চঞ্চল। এর নাম কি কথা, তুই পাগল হয়েচিদ, ন তোর উপর আমি কবে রাগ করেছি” বলিয়। মোহিনী তাশ্চৰ্য্য হইয়া চঞ্চলার বদন হইতে হস্ত মোচন করতঃ মুখ উত্তোলন পূর্বক দেখিলেন-যে আশু সতত হাস্য রসে পরিপূর্ণ, চপলণর ন্যায় চঞ্চল, প্রত্যেক পলকে ভাব পরিবর্তন হইতে থাকিত, সে বদন এক্ষণে স্থির, ভারহীন নৈরাশ প্রকাশক, চক্ষু রক্তবর্ণক্ষিত-পYশ্ব8য় ভূষণ পড়িয়