পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা । অভাবই আবিক্রিয়ার হেতু-অভাব ন হইলে কোন দ্রব্যেরি অাদর নাই “সিংহ ক্ষুধ জুীন্দ্রকুম্ভ পতিতং দৃষ্টব মুক্ত ফলং। কান্তারে বদরাধিয়া দ্রতমগাদুল্লীর পত্নীয়দা । পাণীভ্যা যুপগ্রহণ্ডত্র এক২ জন করিয়া কথক (গল্পবক্তা) থাকিত, প্রতি দিবস সন্ধ্যার পর নগর ও গ্রাম ভেদে পল্লিস্থ ও গ্রামস্থ প্রায় সমস্ত লোকের স্ব স্ব দৈনিক কাৰ্য্য সমাধা করিয়া ঐ ধনাঢ্য লোকের বৈটকখানায় মিলিত হইয়া বহুবিধ রঙ্গরস ঘটিত গল্প শ্লোকাদি শ্রবণ করিয়া উপজীবিকার শ্রম দূর করিত। এক্ষণে সে চাল আর নাই, এক্ষণে স্ব স্ব প্রধান “আপনি আর কপ্‌নি” কিন্তু উপজীবিকাৰ্থ সেই প্রকার পরিশ্রম করিতে হয়, সন্ধ্যার পর বাটী আসিয়া শ্রম দূরার্থ ইচ্ছা সেই প্রকার বলবতী, কিন্তু উপায় অভাব, সেই অভাব পূরণার্থ “নবন্যাসাদির” উৎপত্তি । যখন স্ত্রীরামচন্দ্রের সীতা উদ্ধারার্থ লঙ্কায় মাইবার আবশ্যক হইল তখন দেখিলেন, পথ নাই, “অভাব” বড় ২ বাদর হনুমান জাম্বুরান পড়িয়া তৎ