বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. 28 ঐতিহাসিক চিত্ৰ । ছিলেন, আজ সমস্ত শিখগণকে তাহার জন্ঠ প্ৰায়শ্চিত্ত করিতে হইল। শিখেরা মোগলের নিকট রাজদ্রোহী। প্ৰকাশ্য রঙ্গস্থলে তাহদের আবির্ভাবের আর উপায় নাই। সৰ্ব্বতোভাবে আজ তাহারা বশীভুত । আবদুল সন্মদ খাঁ বড়ই ভীষণ লোক ছিলেন। তঁহার শাসনে শিখেরা নিববীৰ্য্য হইল, পঞ্জাব হইতে শিখের দৌরাত্ম্য কিছুকালের জাত লোপ পাইল । রাজসন্মানে সম্মদ খা বিভূষিত হইলেন। * সবিশেষ গৌরবের সহিত প্ৰায় সপ্তদশ বর্য কাল শাসন-কর্তৃত্ব করিয়া সম্মদ খা ইহলীলা সাঙ্গ করেন। তঁহার মৃত্যুর পরে আবার পাঞ্জাবে বিশৃঙ্খলা দেখা দিল । সে কথা এখন থাক, সন্মদ খানের মৃত্যুর কিছু পূর্বে পঞ্জাবে আবার অশান্তির বহি বহিয়াছিল। এ অশান্তির কৰ্ত্তা হিন্দু বা শিখ নহে। পাঠানের রাজ-ব্যবহারে উত্যক্ত হইয়া রাজদ্রোহী হয়। সে দ্রোহ বড়ই ভীষণ হইয়া উঠিয়াছিল। . আমরা তাহার বিবরণ দিতেছি । হোসেন খাঁর অধীনে পাঠানেরা মোগল রাজের বিরুদ্ধাচরণে ব্যাপৃত হয়। তাহারা কসুর ও লাহোর জিলার নিকটবৰ্ত্তী কতকগুলি উর্বর প্ৰদেশ অধিকার করিয়া লয় । হোসেন মোগল রাজকৰ্ম্মচারী ও অর্থংগ্ৰহকারদের উপর নিৰ্য্যাতন করেন ও যথেষ্ট সৈন্য-সংগ্ৰহ করেন। হোসেনের প্রতাপ খর্ব করিবার জন্য পাঞ্জাবের মোগল রাজ প্ৰতিনিধি দিলার জঙ্গ আবদুল সম্মদ খাঁ কুতবুদিনের অধীনে সৈন্য প্রেরণ করেন। কিন্তু কুতবুদ্দিন হোসেন খাঁর বীৰ্য্যের প্রতিরোধ করিতে না পারিয়া যুদ্ধস্থলে দেহত্যাগ করেন। তাহার সৈন্যেরা রণস্থল ত্যাগ করিয়া পলাইয়া গেল। হোসেন মোগল সৈন্যের রসদাদি লুণ্ঠন করিয়া লইলেন। অল্পকালের মধ্যে হোসেনের ছত্রতলে আট নয় সহস্ৰ অশ্বারোহী BBD KBDBDD DD S SDLLDB DBED KLLDD KEL SBD LBK S S BDB BD DB KJ KBE Y SDDD YS KL sLL DDD S