পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৪২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(S9 ঐতিহাসিক চিত্র। বৰ্ত্তমান রাজধানী কলিকাতায় আনীত হয়। ইংরাজরাজগণের প্রসাদে আমরা সংবাদপত্ররূপ মহারাত্ন লাভ করিয়াছি। অম্মদেশে এ পৰ্য্যন্ত যে সকল সংবাদ ও সাময়িক পত্ৰ প্ৰকাশিত BBYuD SDDDLS DBuBDDS DBDSDBB BBLL BDDBBD D gDSBB BBD DBDSDD BDBDDSBBD DB DD SDSDB DBDDDSDBB BDD DD ৭ দিন অন্তর, আবার কোন কোন খানি পক্ষান্তে, কোন খানি বা মাসান্তে, কোন খানি বা ৩ মাস অন্তর প্রকাশিত হইয়া থাকে দেখিতে পাওয়া যায়। সাপ্তাহিক ও সাময়িক পত্রিকার প্রবন্ধেরও পার্থক্য আছে। অতিপূৰ্ব্বে সংবাদ পত্রের বহুল প্রকার ছিল না। অধিকাংশ পত্রিকার, নামমাত্রই শ্রুতিগোচর হইত, কিন্তু তাহদের আকৃতি সনদর্শন সকলের অদৃষ্ট ঘটিত না। ১৩০ খৃঃ অঃ আমাদের বাঙ্গলার শিক্ষাগুরু সুকবি স্বগীয় পণ্ডিত শ্ৰদ্ধেয় ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সম্পাদকতায় যখন “প্ৰভাকর” পত্রিকা প্ৰকাশিত হয়, তখনই সুদূর মফঃস্বলের অধিবাসীরা পৰ্য্যন্তও ংবাদ পত্রিকার রসাস্বাদনে সমর্থ হয় । আজকাল বঙ্গদেশ অসংখ্য সংবাদ ও সাময়িক পত্রে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিয়াছে। এক্ষণ বঙ্গদেশের প্রত্যেক জেলা দুরের কথা, এমন মহকুমা অতি বিরল, যেখানে একখানি সাপ্তাহিক অথবা পাক্ষিক পত্রিকা বাহির হইতেছে না। আবালবৃদ্ধবনিতা আজ সংবাদপত্র পাঠের জন্য লালায়িত। বিদ্যালয়ের বালকবালিকা এখন পাঠ্য পুস্তকের সঙ্গে সঙ্গে সংবাদ পত্র পাঠ করিতেছে। বিদুষী রমণীকুল সংসারকাৰ্য্য সারিয়া সংবাদপত্রপাঠে অবসরকাল অতিবাহিত করিয়া থাকেন । স্থবির সম্প্রদায় রামায়ণ মহাভারতের ন্যায় স্থিরচিত্তে সংবাদপত্র পাঠে নিত্য মনোনিবেশ করিয়া থাকেন। সুতরাং সংবাদপত্ৰ অম্মদেশে যুগান্তর আনয়ন করিয়াছে সন্দেহ নাই। কোন সময় যুদ্ধবিগ্ৰহ সংঘটিত হইলে আমাদের দেশের আবালবৃদ্ধবনিতারা সংবাদপত্রের দৈনিক সংবাদ অবগত হইবার জন্য কিরূপে