( ea>ौद्धन्वन्द्ध यमविनों করি-কালে কলঙ্কের রটনা হবে। আমার পিতামাতার পদধূলি-পবিত্র এই পুণ্য নিকেতন লোকের চক্ষে ঘুনাহঁ হ’বে, এবং আমাকে লোকে হেয় জ্ঞান করবে। আর যদি আমি কলঙ্ক চাপা দিয়ে রাখি, তবে DD DBD DBB DDBD DDDD DBB BDB S S BDBBu D DD BBBD DBBB হ’য়ে যাবে। হায় জ্ঞানদা ! পিতৃহীন হ’য়ে আমি তোমাকে পেয়ে শান্তি পেয়েছিলোম ! তুমি আমার চোখের মণি, তোমায় ছাড়া একদণ্ড আমার এক যুগ-তোমাকে আমায় ছাড়তে হবে । আত্মহত্যা করে এই কষ্টের অবসান করতে পারি-কিন্তু তোমাকে ছেড়ে যেতে আমায় মন কিছুতেই এগোয় না ।” আবার চোখ দুটি দিয়ে জল পড়ে তার লেখাগুলি মুছে যেতে লাগল। কিন্তু ভেতরে আর একটা লোভ মনে উদয় হচ্ছিল, চিঠিখানি ছিড়ে ফেলে যখন জ্ঞানদায়িনী কঁদতে কঁদতে র্তার পায়ে লুটে পড়ল, তখন সেই করুণ কোমল অশ্রুসিক্ত মুখখানিতে সুন্দর ঠোঁট দুখানি কেমন কঁপিছিল, রজনীগন্ধ পুষ্পের হ্যায় কোমল দুটি ঠোঁট, যার মাধুৰী এক মুহূৰ্ত্তের জন্য ও তার কাছে পুরাতন হয় নি, সেই ঠোঁট দুখানি মনে পড়তে কিশোর রায় একবারে ভুলে গেলেন, “তুমি আমায় যে আঘাতই কর না কেন আমি সইব, কথা না বলে সইব, যদি বড় কষ্ট হয়, তবে তোমার মুখখানি দেখে ভুলব, এমন মহৌষধ থাকতে আমি কষ্ট গাচ্ছি কেন ? লোকে যদি বলে আমি পুরুষ নই, স্ত্রীর এমন অপরাধ : সত্ত্বেও আমি একে নিয়ে সংসার কাচ্ছি, তবে সেই নিন্দা কি ঠিক । ছেলে যে কত কষ্ট দেয়, কত অপরাধ করে মা কি তাকে ছাড়তে পারেন ? স্বামী যে কতরূপ অবিশ্বাসী হয়ে স্ত্রীকে নানারূপ উৎপীড়ন করেন-সাধাৰী স্ত্রী কি সেই স্বামীকে ছেড়ে দেন ? তবে স্ত্রী ছাড়ার মানে কি ? ? এমন স্বামী থাকতে পারেন যার মন কেবল ভালবাসারই অধীন, S CBS
