পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওক্রপাক্সের অন্যালো “দোহাই তোমার, দিদিমা, আর ঠাট্টা ক’রোনা-তুমি মনে কচ্ছ তোমার কথা আমার মিষ্টি লাগছে-ত নয়, তাতে আমার বুক ফেটে यांछि ।” এই বলে কিশোর রায় দুই হাতে নিজের চোখ চেপে ধরে কান্না ঢাকৃতে লাগলেন । দিদিমা অবাক হ’য়ে গেলেন, কিশোরের মনের অবস্থা যে এতটা খারাপ তা তিনি জানতেন না। আদর ক’রে কাছে বসে তাকে সাধনা দিতে পাগলেন, “তুই পুরুষ মানুষ, তোর মনটা এতটা কোমল হ’লে চলবে কেন ? বাড়ীর ভেতরে না খাস, আমি তোকে রোধে দেব, রাসুয়ে বামুনের হাতে রোজ রোজ খেতে অরুচি হ’য়ে যায় তোর মা রাজীবের রান্নাটা নিজে রাধতেন, রাণী হ’য়েছেন বলে যে রান্নার সঙ্গে সম্বন্ধ ছাড়বেন, তা নয়। কত পরিপাট ক’রে তোর বাবাকে রোধে খাওয়াতেন। তোর বাবা প্রায়ই তাকে “রাধুনী” বলে ঠাট্টা করতেন । তা আমি তোকে রোধে খাওয়াব । আঁসের রান্নাও আমি রাধতে পারি, তুই খেয়ে দেখিস না ।” “না দিদিমা, সে তোমার করতে হবে না। তুমি আলু বেগুন ভাতে রোধে দিও। আমার খাবার কোন সখ নেই, দিদিমা, আমার বড় ভয় ? এই বলে আবার চােখ দু হাতে ঢাকা দিয়ে কান্না গোপন করতে চেষ্টা পেলেন । এই ঘটনার পর তিনটি মাস চলে গেছে। দিয়ে একবার ভাতে ভাত খেয়ে কিশোর রায় কৃশ হ’য়ে পড়েছেন। দিীমার শত অনুরোধ ও BDBD DSBDD SD DBBSDBD S DBDBKS SgLL লওয়াতে পারেন নি। } তিনটি মাস এক বাড়ীতে থেকে কিশোর রায় জানাদার মুখ দেখেন নি। No od