কিন্তু কমললতা ফিরিল না। পদ্মার বিশ্ববাস সে আর একটু পরেই আসিবে, কিন্তু আমার সন্দেহ ক্ৰমশঃ প্রত্যয়ে দাঁড়াইল-সে আসিবে না । শেষ বিদায়ের কঠোর পরীক্ষায় পর্যন্মখ হইয়া সে পাবাচুেই পলায়ন করিয়াছে, দ্বিতীয় বস্ত্ৰচুকুও সঙ্গে লয় DD DBDBB DBDDuu DDDB DBBBD DD DDDS DBDDDD BB BBBD সে অক্ষম রাখিল । যাবার সময় পদ্মা কাঁদিতে লাগিল । আমার ঠিকানা দিয়া বলিলাম, দিদি বলেছে DD Y DBDYDBBB D B DBDD BDD DB BDLOB MBB किलू आभि उ लाव्न लिथठ छानि न tशनाई। আমি যা লিখবে আমি তাই পড়ে নেবো । দিদির সঙ্গে দেখা ক’রে যাবে না। আবার দেখা হবে পদ্মা, আজ আমি যাই, বলিয়া বাহির হইয়া পড়িলাম । | | সমস্ত পথ চোখ যাহাকে অন্ধকারেও খাঁজিতেছিল, তাহার দেখা পাইলাম রেলওয়ে সেন্টশনে। লোকের ভিড় হইতে দরে দাঁড়াইয়া আছে, আমাকে দেখিয়া কাছে আসিয়া বলিল, একখানি টিকিট কিনে দিতে হবে গোঁসাই সত্যি। তবে সকলকে ছেড়ে চললে ? এ ছাড়া ত আর উপায় নেই । কষ্ট হয় না, কমললতা ? এ কথা কেন জিজ্ঞাসা করো গোঁসাই, জানো ত সব । कथा था ? যাবো বান্দাবনে ; কিন্তু অতো দারের টিকিট চাই নে-তুমি কাছাকাছি কোন একটা জায়গার কিনে দাও । অর্থাৎ আমার ঋণ যত কম হয় । তারপর শহর হবে। পরের কাছে ভিক্ষে, যতদিন না পথ শেষ হয় । এই ত ? ভিক্ষে কি এই প্রথম শরা হবে, গোঁসাই ? আর কি কখনো করি নি ? চুপ করিয়া রহিলাম। সে আমার পানে চাহিয়া চোখ ফিরাইয়া লইল, কহিল, দাও বান্দাবনেরই টিকিট কিনে । তবে চলো একসঙ্গে যাই ? তোমার কি ঐ এক পথ নাকি ? বলিলাম, না এক নয়, তব যতটুকু এক ক’লে, নিতে পারি। গাড়ি আসিলে দ্বজনে উঠিয়া বসিলাম । পাশের বেড়ে নিজের হাতে তাহার SOy
