१२ কলিকপুরাণ । ইচ্ছা হলো তার মনে আছাড়িয়া মারে । বিশ্বম্ভর মূৰ্ত্তি সেই তুলিতে না পারে। বিশখযুপ ভূপতি করিয়া ঈক্ষণ । জিনের উপরে করে গদার পতন । গদাঘাত খেয়ে জিন যায় ততক্ষণ । আপনার রথে সেই করে আরোছণ । , কিছুক্ষণ পরে হলে কলিকর চেতন । রক্তবর্ণ অীথি তার লোহিত বদন । ওরে জিন মম বাক্য করছ শ্রবণ । রণে ভঙ্গ দিয়া মাহি কর পলায়ন || এথলি তোমার আমি সংহারিব প্রাণ । যত বলিলাম কছু নাহি হবে আন । আমি দৈব শুভাশুভ ফল দাতা হুই । ভামি ধৰ্ম্ম আমি কৰ্ম্ম ভোরে আমি কই । এই বেল বন্ধুগণে করছ স্মরণ ! মরিলে কাছার সঙ্গে না হবে দশন । উচ্চ ছাস্য করি জিন কহেন বচন । ভাiমর প্রত্যক্ষ বাদী ওরে অভাজন }। যদি তুই ছবি কলিক ব্রহ্ম সনাতন । অামার আঘাতে কেন জ্বলি অচেতন { ওরে বেটা এই বেল করছ শ্রবণ । পিতৃ মাতৃ ৰন্ধুগণে করহ স্মরণ ! এই বেলা সকলেরে করছ তোষণ । শীঘ্ৰ করি যমালয়ে করিব প্রেরণ II ষত বাণ মারে কলিক জিন যে তখন । স্বীয় বাণে খণ্ড খণ্ড করে অনুক্ষণ ।
