পাতা:কাঙাল হরিনাথ - জলধর সেন.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԵՀ कांठावन शब्रिनाथ তিনি শেষরাত্ৰিতেই শয্যাত্যাগ করিয়াছেন ; আর তঁহার শয্যাত্যাগের সাড়া পাইয়াই কাঙ্গাল হরিনাথ আমনি করতাল বাজাইয়া গান ধরিয়াছেন “মাগো রজনী প্ৰভাত হ’য়েছে। ডাকিছে বিহঙ্গ, পবন-তরঙ্গ, গন্ধাভরে মন্দ মন্দ যে বহিছে। ১। ভানু যত তনু প্ৰকাশ করিছে, বিদায় দিতে তোমায় বিজয়া বলিছে ; বিদায় দিই কেমনে, ভেবে:সেই ভাব মনে, আঁখি ঝরে আমার হৃদয় ফাটছে। ২। কাঙ্গাল বলে মাগো, সোজা বুঝা আমার, i আবাহন বিসর্জন-নাই তোমার তুমি নিত্যনিরঞ্জনী, ভবভয়-ভঞ্জনী, নিত্য হৃদিপদ্মে জােগ, পূজি হৃদি মাঝে।” কাঙ্গাল যদি গান শেষ করিলেন, তখন হয় তা আর একজন গান ধরিলেন— । “ভাইরে, রজনী প্ৰভাত হইল। দেখরে নীরদ তনু, উদয় হ’ল ভানু, दcन शादि कि ना काळू, बांबांश गड दळ ।” এই যে গানের উপর গান, ইহাতে কি আর সময় ঠিক থাকে। গোস্বামী মহাশয় ভাবে বিভোর হইয়া বসিয়া আছেন, কাঙ্গাল হরিনাথ যোগাসনে বসিয়া একমনে হৃদয়ের দ্বার উদঘাটিত করিয়া গান করিতেছেন। রাত্রিশেষে গান আরম্ভ হইয়াছে, এদিকে বেলা আটটা নয়টা ৰাজিয়া যায়, গান শেষ হয় না ; গোস্বামী बशांचंद्र नवार्षि उन् श्ङ् नl; কাজাল চক্ষু চাহিয়া দেখেন না। এ অবস্থায় ব্ৰাহ্মসমাজের ব্যবস্থা ঠিক