পাতা:কাঙাল হরিনাথ - জলধর সেন.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

እy@b” কাঙ্গাল হরিনাথ না হইলে মেঘের প্রকাশ, দেখ, চাতক ত আর ছাড়ে না। তার আশ, হায়রে ; মেঘ এসে জল দেয়। তারে, দেখা যথাসময়কালে। চাতক পাখীর ভাবটি দেখে, কাঙ্গাল নীরব হয় না, তীরে ডাকে, হায়য়ে! কাঙ্গাল জল পাবে ভরসা আছে, দয়াময়ের দয়া হলে ৷” b | “আয়রে । আয়, কে দেখিৰি সাধকের সংসার আনন্দময়। ংসারের জ্বালা যাবে, শীতল হবে, তাপিত হৃদয় ( সংসার পোড়া ) মায়ের কোলে ছেলে হাসে, স্তন্য-পানে সুখে ভাসে, আবার মেহাভাষে মায়ের মুখ কি শোভা পায় ; সাধক স্ত্রীর কোলে দে’খে ছেলে, ভেসে যায় রে চোখের ধারায় ৷ ( গণেশজননী বলে ) ছেলে কোলে লয়ে আবার, মুখে তুলে দিচ্ছে আহার, যখন হাত পেতে “দে দে” বলছে ছেলে যে তার ; সাধক আর কি রে রয়, নাচিয়ে কয়, খাওরে আমার আনন্দলাল । ( প্ৰাণের গোপাল ) মেয়েটিকে বুকে লয়ে, সাজায়ে অলঙ্কার দিয়ে, মেয়ে, হেসে হেসে মেহরসে ভেসে বেড়ায় ; সাধক হৃদয় পরে, মেয়ের ধরে, চক্ষু মুদে অজ্ঞান হয়। ( এই আমার উমা বলে ) ধড়াচুড়া বেধে দিয়ে, ছেলেরে কৃষ্ণ সাজায়ে, মেয়েটিকে দাঁড় করে उाश्ॉब्र द কিছু শিব-গৌরী সাজাইয়ে, যুগল রূপে পাগল হয়। (ভক্ত সাধক )