করিয়াছিলেন। তবে ভক্তিতত্ত্বের বাহোপায় অবলম্বন করেন নাই, ইহা অবশ্যই স্বীকাৰ্য্য। তাঁহার শিষ্যগণ দুজ্ঞেয়তা হেতু এবং বাহোপায় অভাবে: যোগ ও ভক্তিতত্ত্ব হইতে ক্ৰমে দূরে নিক্ষিপ্ত হইতেছিলেন। নুরনবী হজরৎ মহম্মদের পরে মুসলমানকুলে আর কোন ভক্ত জন্মগ্রহণ করেন নাই, কেহ পাছে এরূপ মনে করেন, এই আশঙ্কায় আমরা বলিতেছি যে, হজরৎ মহম্মদের পর অনেক ভক্ত মুসলমানকুল পবিত্ৰ করিয়াছিলেন। অনেক ভক্ত ফকীরের বৃত্তান্ত অনেকেই অবগত আছেন। ফকিরদিগের মধ্যে অনেকে হিন্দুঋষিগণের ন্যায় প্ৰাণয়ামাদি বাহোপায় অবলম্বন করিয়া যোগ ও ভক্তিসিদ্ধ হইয়াছিলেন এবং এখনও হইয়া থাকেন। যাহারা সাধন না করিয়া শুদ্ধ জ্ঞানমাত্র আশ্ৰয় করিয়াছিলেন, তাহারাই যোগ ও ভক্তি হইতে দূরে নিক্ষিপ্ত হইয়াছেন, এবং হইয়া থাকেন। মুসলমান ফকীরদিগের মধ্যে যে সকল সিদ্ধযোগী এই মর্ত্যলোক পরিত্যাগ করিয়াছেন, তাহারা হিন্দু ও মুসলমান যোগিগণের উৎসবাদিতে সূক্ষ্মশরীরে উপস্থিত হইয়া থাকেন। মুসলমান যোগীদিগের মধ্যে যাহারা ভৌতিক দেহে অবস্থান করিতেছেন, তাঁহাদিগের শিক্ষা সাধন হিন্দুযোগতত্ত্বেরই অনুরূপ। বাস্তবিক ভেদজ্ঞানী অজ্ঞ লোকেরাই বেদ ও কোরাণ ভিন্ন মনে করিয়া ভ্ৰাতৃবিরোধের কারণ शशेनां ९८कन्न । शर्षिं नानक विांछ्न्न “दा (कऊद छ्छ्रे रुद्रङा उाछ्रे, लिन्का शिकिब्र ना 5ाई। টুক দম করারী জো করে হাজির হুজুর খোদাই।” “বেদ কোরণ দর্পণের মত দুই ভাই, তদ্বারা অন্তরের চিন্তা দূর হয় না। ক্ষণমাত্র যে বিশ্বাস করে, তাহার সম্মুখে তখনই ঈশ্বর উপস্থিত হন।”
