পাতা:কাব্য-দর্পণ.pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় পরিঃ } রসাডাস ও তাবাতাস। । >?意 দাস্যভাব যথা“ তুমি প্রভু আমি দাস ইহা যাতে নাই । बझन (छ्मक ¢गरे cषांश मांश् िछांहे ॥” 4 ज्रलिङद्धक्रिी । অথ রসাভাস ও ভাবাভাস । ১৬৯। অনুচিত ভাবে রস ও ভাব প্রবর্তিত হুইলে, যথাক্রমে রসাভাস ও ভাবাভাস হইয়া থাকে। রসাভাস যথা— ১৭s । মুনিপত্নী, গুরু-পত্নী ও উপনায়ক বিষয়ে রতি ; বহুনায়কে ও অনুভয় বিষয়ে অনুরাগ ; প্রতিনায়কে, অধমপাত্রে* ও তিৰ্য্যকৃ জাতিতে আদ্যরস; গুরুর + প্রতি কোপ প্রকাশ করিয়া রৌদ্ররসের অবতারণা, নিষ্ঠাহীন ব্যক্তিতে শান্তরস ; নিরপরাধ ব্যক্তির হনন বিষয়ে ও ব্ৰহ্মবধাদিতে উৎসাহ ; স্ত্রীবৎ ; নীচ প্রকৃতি অর্থাৎ ভীরু স্বভাব ব্যক্তিতে বীররস ; উত্তম প্রকৃতি ব্যক্তিতে ভয়ানক রস ; বহুদশী ও বুদ্ধিমাৰু ব্যক্তিতে অদ্ভুত রস ইত্যাদি অনুচিত ও বিরুদ্ধ বিষয় বর্ণিত হইলে এবং গুরুজন হাস্ত

  • অধমপাত্র অর্থাৎ অসংকুলজাত। ' -

অর্থাৎ গুরুজম রৌদ্ররসের অলিম্বন বিভাৰ হইলে ধৈৰ্য্য, বীৰ্য্য, গাম্ভীৰ্য্য, উৎসাহ ও বিক্রম প্রভৃতি গুণীন ও ছল পরায়ণ ব্যক্তিকে স্ত্রীনীচ প্রকৃতি বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন ।