পাতা:কাব্য-দর্পণ.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ পরিঃ ] क्लष्कारिमोरु । כף ל শোভা-বিহীন করে কত কুলে । চোর রত রতনে হরিতে নিয়ন্ত ।” & মিত্ৰবিলাপ | এই কবিতাটা পছৰটিক ছন্দে গুক্ষিত ; কিন্তু পজৰটিক ছন্দঃ লিখিতে গিয়া এ যে কি হইয়া পড়িয়াছে তাহ অন্য কাহারও বলিবার সাধ্য নাই, যাহার ছন্দোগ্রন্থে পারদর্শী তাহারাই বুঝিতে পরিবেন।— পজৰাটিকার নিয়ম যথা—চতর্মাত্রিকগণকে এরূপে চারিস্থানে স্থাপিত করিতে হইবে যে অস্তের গণটা যেন পয়োধর নামে গণ হয়, যদি ইহার অন্যথ হয়, তাহণ হইলে উহা কোন ছন্থের মধ্যেই পড়িবে না ; পয়োধর গণের অর্থ এই যে দুইদিকে দুটা লঘু মধ্যে একটা গুৰু যেমন “ নবীন” এই গণ চতর্মাত্রিক গণের মধ্যে পয়োধর নামক গণ । উপরিউক্ত কবিতাট গণ ভেদ করিয়৷ লিখিলে ধরণী ও ধামে এই দুইটা চত্তমাত্রিক গণের মধ্যে পড়ে কিন্তু ধাইয়া কথাটার একটা বর্ণ ত্যাগ করিলে ত্রিমাত্রিক বই হয় না, আবার একটা ধরিয়া লইলে পঞ্চমাত্রিক হইয় পড়ে, চত্তর্মাত্রিক কোন রূপেই হয় না, এজন্য এই কবিতাটা মাত্রাপাত দোষে দূষিত। ইছার চারি পাদের একটর অন্তেও পয়োধর নাই । " প্রতিপদ যমকিত ষোড়শ মাত্রণ; নবম গুৰুত্ববিভূষিত গাত্র।” ইত্যাদি ছন্দোমঞ্জীকৃত লক্ষণও এখানে খাটে না । অথ মিত্ৰাক্ষর পাত । ২৭৫। মিত্ৰাক্ষর ছন্দে যদি শেষাক্ষর অপর