বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধূ। বার জিনিষের মত র্তাহার চক্ষুর সম্মুখে ফুটিয়া রহিয়াছে। বালিকা সহসা তাহার হাসির বেগ একটু দমন করিয়া বলিয়া উঠিল,- “श्म-श्न-कांड न। फूदिशtछ।” অখিলচন্দ্ৰ ফিরিলেন, সত্বর গোঁজার উপর হইতে র্তাহার ছিপ গাছটা তুলিয়া লইয়া সজোরে টান মারিলেন। কিন্তু মাছ কোথায় ? - স্থানটি কাদায় পিছল হইয়াছিল, তিনি তাল সামলাইতে না পারিয়া নিজেই উল্টাইয়। পড়িলেন। বালিকার উচ্চ হাসিতে সমস্ত দীঘির পড়ি প্ৰতিধ্বনিত হইয়া মধুময় হইয়া গেল। অখিলচন্দ্ৰ মনে মনে বেশ একটু অপ্ৰস্তুত হইয়া উঠিয়া দাড়াইলেন। বালিকার দিকে তীব্র দৃষ্টিতে চাহিয়া কহিলেন,-“হাসছ যে ! এতে হাসবার কি আছে! পা পিছলে গেলেই মানুষ পড়ে থাকে।” হাসিয়া হাসিয়া বালিকার মুখ চোখ লাল হইয়া উঠিল, সে হাসির ভিতর দিয়া কোনক্রমে উত্তর দিল,-“মানুষ পড়লেই লোকেও হেসে থাকে ৷” অখিলচন্দ্ৰ আর কোন কথা কহিলেন না,-তিনি বিশেষ বিরক্তভাবে মুখখানা ভারি করিয়া আবার নিজের মনে বড়শিতে টােপ পরাইতে লাগিলেন। বালিকা পুকুরের পাড়ের উপর বসিয়া অখিলচন্দ্রের মৎস্য শীকার দেখিতে লাগিল । অৰ্দ্ধা ঘণ্টা। নীরুব নিস্তব্ধ-সহসী। অখিলচন্দ্রের একেবারে কর্ণের নিকটে বালিকার হাস্যধবনি শ্রুত হইল । কাজেই অখিলচন্দ্ৰকে আবার ফিরিতে হইল ; দেখিলেন, বালিকা এবার একেবারে তাহার SS