বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বযু রসিক এতক্ষণ নীরবে বসিয়া গোবিন্দ চক্ৰবৰ্ত্তাঁর এই বিষবৎ কথাগুলি শুনিতেছিল। কিন্তু আর নীরব থাকিতে পারিল না । যেন কাটা ঘায়ে লবণ ছিটাইয়া পড়িল, সে একেবারে বোমার মত ফাটিয়া উঠিল, “আর কাজ কি পাত্রী দেখিয়ে, সরে পড় না। ८छे शश८छ् ।।' রসিকের বিকট আওয়াজে চক্রবর্তী যেন একটু দমিয়া গেল। কিছু দিন পূর্বে, একদিন কথায় কথায় রায় মহাশয় গোবিন্দ চক্ৰবৰ্ত্তীকে তঁহার পৌত্রের জন্য একটী পাত্রীর সন্ধানে থাকিতে বলিয়াছিলেন । কিন্তু সুবিধামত পাত্ৰী না জুটিায়। সেই পৰ্য্যন্ত গোবিন্দ চক্ৰবৰ্ত্তী আর রায় মহাশয়ের সহিত সাক্ষাৎ করে নাই। সম্প্রতি একটা দরিদ্রের অলোকসামান্য কন্যার সন্ধান পাইয়া সে রায় মহাশয়কে সেই সংবাদটা দিবার জন্য ছুটিয়া আসিয়াছিল,- ভাবিয়াছিল, এই মনোমালিন্যের সময়ে সম্বন্ধটা লাগিলেও লাগিতে পারে। যদি কোনক্রমে এই দুইটা বিয়ে এক সঙ্গে লাগাইতে পারে, তাহা হইলে তাহার আর এক বৎসরের মত অন্নচিন্তা করিতে হইবে না । সে রসিকের কথায় সামান্য থিতামত খাইয়াছিল, একেবারে ঘাবড়াইয়া যায় নাই। সে রায় মহাশয়ের দিকে ফিরিয়া আবার ধীরে ধীরে আরম্ভ করিল, “তা নয়, তবে কিনা। রায় মশাই বলেছিলেন, তাই সংবাদটা দিতে আসতে হ’ল । মেয়েটা ভারী সুন্দরী, হাজারের মধ্যেও একটী মিলে কি না সন্দেহা-মেয়েটা আমার यgई १ांछन श्gशgछ ।" রসিক চীৎকার করিয়া উঠিল। বলিল, “মেয়েটা যদি পছন্দ S9