পাতা:কৃষি-চন্দ্রিকা.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( $ ) বৃহৎ বীজ হইলে কিছু অধিক মৃত্তিক চাপা দিলেও হানি হয় না । ৫ । যে সকল বীজ অধিক জল বায়ু সহ্য করিতে পারে, তাহাদিগকে বর্ষাকালে এইং যাহারা অধিক জল লাগিলে পচিয়া যায় তাহাদিগকে শীত কালে রোপণ করা বিহিত । g ৬ । সকল প্রকার পুরাতন বীজ চণের জলে ভিজ ইয়। কিন্তু অগ্ৰে শুদ্ধ জলে ভিজ ইয়। পরে দুটের ছাই সংযুক্ত করিয়া রাখিলে শস্ত্র অঙ্গুর জন্মে। ৭। বাজ বপন ও চারা রোপণ করিবার পূর্বে ভূমির কর্ষণদি কার্য শেষ করিয়া উত্তম পাটি করা কৰ্ত্তব্য । ৮ । উৎপাদিকা শক্তি বৃদ্ধি করিার জন্য ক্ষেত্রে সার দেওয়া অতি আবশ্যক। সামান্য কুমির পক্ষে থেষ্টল ও গোময়ের সরেই যথেষ্ট । ৯। বাজ বপন করিবার পূৰ্ব্বে লাঙ্গল দ্বার। ক্ষেত্ৰ খনন করিয়া সর চড়াইতে ভয় | সায়ৎসরিক চারা রোপণ দরিতে হঠলে ক্ষেত্রে তিন ধার সার দেওয়া উচিত। (১ম) চার রোপণের পূৰ্ব্বে চাস দিয়া এক বার, (২য় চার রোপণ সময়ে এক বার (৩য়) চার বড় হ চলে এক বার.। ১০ । বর্ষাকালে চারার মুলে সার দলে তাহা বৃষ্টির জলে ধেত ত ইয়া যায়, সুতরাং সে সার দেওয়ায় কোন ফল দশে না । এজন ন ঘ ধ: ফাল্গুল মাসে চারার মুলেন্সার দেওয়া কৰ্ত্তণ্য ।