বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কৃষি-চন্দ্রিকা.pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १० ) গোবরের সার, পচা পাতায় সার, চূর্ণ, বালি এবং অস্থি-চুর্ণ মিশ্রিত করিয়া আলুর চাষ করিলে, তাহাতেও অধিক ফসল হইতে পারে। পরন্তু ভিজ, জমীতে আলুর চাষ করা কৰ্ত্তব্য নহে; করিলে গাছ সতেজ হয় না এবং পোকায় ধরে । ঈষৎ অপব্ধ লম্বাকৃতি আলুর বীজ রোপণ করি. লে, গাছ অতিশয় তেজাল এবং ফল বান হয় । সাধারণতঃ তিন চারিট চে:কৃ-বিশিষ্ট মধ্যম পরিমাণের আলু, বীজ ৰূপে গণ্য হইতে পারে। এদেশীয় কৃষকেরা বীজের নিমিত্তে অতি ক্ষুদ্র২ আলু রাখে, উহ! ফসল বড় ন হইবার একট কারণ । যে ক্ষেত্রে আলুর চাষ করিতে হইবে, প্রথমতঃ তাহার মৃত্তকা এৰূপে খনন করিবে যে, এক হস্ত গভীরের মৃত্তিক পর্য্যন্ত আলগা হইয়া যায়। ক্ষেত্র খনন করা হইলে, মৃত্তিকা ধূলিবৎ চুর্ণ করিবে । অতঃপর দেশীয় বীজ হইলে ১৮১৯ অঙ্গুল এবং বিদেশীয় বৃহজ্জাতীয় বীজ হইলে, ৩২ অস্কুল অন্তর জুলি প্রস্তুত করিবে । জুলির গভীরতা অৰ্দ্ধ হস্ত হওয়া আবশ্যক। ঐ জুলির মধ্যে প্রথমোক্ত বীজ ১৮ মঙ্গুল এবং দ্বিতীয় প্রকার বীজ ৪০ অ ল অন্তর২ রোপণ কfরবে। বীজ যেৰূপ অন্তর২ রোপণের কথা লিখিত হইল, তাহাতে দেশীয় বীজ -অপেক্ষ+ বিদেশীয় বীজের পক্ষে ব্যবস্থা, কিছু অধিক বলিয়া বোধ হইতে পারে। কিন্তু যখন বিদেশীয় বীজে সাড়ে পাচসের অপেক্ষা অধিক ভারী এক একটী