বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কৃষি-চন্দ্রিকা.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १¢ ) পাচ অঙ্গুল উচ্চ করিয়া আলি প্রস্তুত করিবে। ঐ সকল আলি উত্তর দক্ষিণাভিমুখ হওয়৷ চাই এবং তাহাদের উপরে যেন দিবসের কোন সময়ে ছায়া না পড়ে। মৃত্তিক প্রচুর পরিমাণে খনিত না হইলে, মূল সকল হইতে কোড় বাহির হইয়া নিস্তেজ ও অকৰ্ম্মণ্য হইয়া যায় । নুতন বীজ লইয়া চাষ করিলে, বিট উত্তম জন্মে। শস্ত্র জন্মাইবার ইচ্ছা হইলে, বীজ ভাদ্র মাসে মৃধায় পাত্রে অথবা বাকৃসের মধ্যে বপন করিবে। আশ্বিন মাসের মধ্যেই ঐ সকল বীজ হইতে অঙ্কুর উদগত হইয়া চারা জন্মিবে এবং সেই সকল চার উপরোক্ত নিয়মানুসারে আলিতে রোপণ করিবে। এইৰূপ ভাদ্র হইতে পৌষ মাস পর্য্যন্ত বীজ রোপণ করিয়া একাধিক বার ফসল পাওয়া যায়। - বিটের চারা গুলিকে বিনা ক্লেশেই স্থানান্তরিত করা যাইতে পারে। কারণ মূল-শিকড় না ছিড়িলে তাহাদিগের কোন প্রকার অনিষ্ট হয় না। প্রথম ফসল উঠিয় গেলে দ্বিতীয় ফসলের সময়, আলির উপরে ১৬ অঙ্গুল অন্তরেই এক একটা গৰ্ব করিয়া, তন্মধ্যে তিন চারিটী বীজ নিহিত করিবে । যখন চারা গুলিতে ৪টা পত্র উদগত হইবে, তখন নিস্তেজ চারাগুলি বাছিয়া ফেলিবে । - শ্বেত বিটের পত্র সকল বড়, এজন্য এই জাতীয় চারা ২০ অঙ্গুল অন্তরে২ রোপণ করিবে এবং ইহার রোপণের আলিও ২০ অঙ্গুল অন্তর করতে হইবে । छ् २