পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कमछाप्नद्र क्णबथि! श व्यणजछ उाछ एनिणकिनषद्र! कनरअप्नद्र बजरीन्थ कब्रिवाग्न जनादे कि छूमि इष्ठखाणान्क छान्नष्ठडूर्यभटङ जन्धमान कब्रिब्राझिण ! কিছু, দুঃখের সঙ্গে সখও আছে। নবেন্দর মতো লোক যে ৰে-সে লোক নহেন, उौंशएक निजद्यौट्द्र झुणवान्त्र जना व्व ७क क्रिक छाब्रज्रक्षौब्र ऐराजन-टामाग्न चन्द्र निक क्न प्शन जाणाब्रिउछाय इण प्र्शणब्रा स्नानधिक जान्नन बाँनम्ना आएह, ७ कथाप्ने নিতান্ত ঢাকিয়া রাখিবার কথা নহে। অতএব নবেন্দ হাসিতে হাসিতে কাগজখানা লইয়া লাবণ্যকে দেখাইলেন। কে লিখিয়াছে যেন কিছই জানে না, এমনি ভাবে লাবণ্য আকাশ হইতে পড়িয়া কহিল, “ওমা, এ যে সমস্তই ফাঁস করিয়া দিয়াছে! আহা ! আহা! তোমার এমন শত্র কে ছিল ! তাহার কলমে যেন ঘলে ধরে, তাহার কালিতে যেন বালি পড়ে, তাহার কাগজ যেন পোকার কাটে—” নবেন্দ হাসিয়া কহিল, “আর অভিশাপ দিয়ো না। আমি আমার শরকে মাজনা করিয়া আশীবাদ করিতেছি, তাহার সোনার দোয়াত-কলম হয় যেন!” দইদিন পরে কনগ্রেসের বিপক্ষপক্ষীয় একখানা ইংরাজ-সপাদিত ইংরাজি কাগজ ডাকযোগে নবেন্দর হাতে আসিয়া পৌছিলে পড়িয়া দেখিলেন, তাহাতে 'One who knows'-স্বাক্ষরে পবোন্ত সংবাদের প্রতিবাদ বাহির হইয়াছে। লেখক লিখিতেছেন যে, নবেন্দকে যাহারা জানেন তাঁহারা তাঁহার নামে এই দনর্ণমরটনা কখনোই বিশ্বাস করিতে পারেন না ; চিতাবাঘের পক্ষে নিজ চমের কৃষ্ণ অঙ্কগুলির পরিবতন যেমন অসম্ভব নবেন্দর পক্ষেও কনগ্রেসের দলবন্ধি করা তেমনি । বাবা নবেন্দশেখরের ষথেষ্ট নিজস্ব পদার্থ আছে, তিনি কমশন্য উমেদার ও মক্কেলশন্য আইনজীবী নহেন। তিনি দুইদিন বিলাতে ঘুরিয়া বেশভূষা-আচারব্যবহারে অস্তুত কপিবত্তি করিয়া পধাভরে ইংরাজ-সমাজে প্রবেশোদ্যত হইয়া অবশেষে ক্ষয়মনে হতাশভাবে ফিরিয়া আসেন নাই, অতএব কেন যে তিনি এই সকল— ইত্যাদি ইত্যাদি । হা পরলোকগত পিতঃ পশেন্দশেখর! ইংরাজের নিকট এত নাম, এত বিশ্বাস সঞ্চয় করিয়া তবে তুমি মরিয়াছিলে ? এ চিঠিখানিও শ্যালীর নিকট পেখমের মতো বিস্তার করিয়া ধরিবার যোগ্য। ইহার মধ্যে একটা কথা আছে যে, নবেন্দ অখ্যাত অকিঞ্চন লক্ষীছাড়া নহেন, তিনি সারবান পদার্থবান লোক । লাবণ্য পনশ্চ আকাশ হইতে পড়িয়া কহিল, “এ আবার তোমার কোন পরমবন্ধ বাজনদার ?” নীলরতন কহিল, “এ চিঠির একটা প্রতিবাদ করা তো তোমার উচিত।” নবেন্দ কিছু উচু চালে বলিল, “দরকার কী। ষে যা বলে তাহারই কি প্রতিবাদ করিতে হইবে।” লাবণ্য উচ্চৈঃস্বরে চারি দিকে একেবারে হাসির ফোয়ারা ছড়াইয়া দিল । নবেন্দ অপ্রতিভ হইয়া কহিল, “এত হাসি যে - তাহার উত্তরে লাবণ্য পনবার অনিবাব বেগে হাসিয়া পাপিতযৌবনা দেহলতা লুণ্ঠিত করিতে লাগিল। i নবেন্দ নাকে মুখে চোখে এই প্রচুর পরিহাসের পিচকারি খাইয়া অত্যন্ত নাকাল