পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ প্রস্তাব । రిఆసి জীবনতিবাহিত করিতে পার এবং পরলোকের প্রতি ভয়শূন্ত হওয়াই মনুষ্যজ্ঞানের মুখ্য ফল হওয়া উচিত। এই উদেশু সাধনের জন্ত তিনি বলিতেছেন,—যুবাও যেন ইহার অনুসরণ করিতে মনে না করে যে, তাহার এখনও সময় আছে ; অথবা বৃদ্ধও যেন এমন মনে না করে যে, তাহার সময় नांदे । আত্মার শিক্ষাকল্পে কোন সময়ই অযোগ্য বা প্রতিকুল নহে। (৪) এপিকুরসের প্রমাণপদার্থাদি এরূপে ব্যাখ্যাত হয়। পরমাণু, সকলের সংযোগে রূপের সঞ্চার হয় এবং তাঁহাতে স্বষ্টি প্রকাশমান হইয়া থাকে। পরমাণু অবিরত গতিশীল, এজন্ত তাহীদের সংযোগজীত রূপ যাহা, তাহাও অনবরত পরিবর্তিত হইয়া যাইতেছে। কিন্তু পরিবর্তন হইয়া গেলেও, কত অংশ পরমাণুবিক্ষেপ দ্বারা সেই রূপের যে প্রতিভাস রাথিয়া যাইতেছে ; এবং পরমাণু সহ আমাদের শরীর সমগুণধৰ্ম্মী হওয়ায়, যে প্রতিভায় শরীরে পতিত হওয়াতে ইঞ্জিয়ের বিষয়ীভূত হইয় পদার্থজ্ঞানস্বরূপে প্রতিভাত হইতেছে, তাহাই কেবল প্রত্যক্ষ প্রমাণস্বরূপে বিচারস্থলে অবলম্বিত হওয়া উচিত। চিত্তবৃত্তি সকলের অনুভূত বিষয়ও প্রমাণস্থলে গ্রাহ হইতে পারে ; কিন্তু অগ্ৰে তাহার প্রমাণাভাব, রূপপ্রতিভাস-জনিত জ্ঞান দ্বারা পরীক্ষিত হওয়া উচিত। যদি সে পরীক্ষায় তাহা তিষ্ঠে, তবেই তাহ প্রমাণ ; নতুবা ভ্রমের কারণ স্বরূপ হইয়া দাড়ায়। ভ্রম প্রধানতঃ এই দুই কারণে উৎপন্ন হয় ; প্রথমতঃ যখন মনে এরূপ বিশ্বাস থাকে যে, আমার এই মত প্রমাণ দ্বারা অবশুই প্রমাণিত হইবে ; এরূপ স্থলে প্রকৃত প্রমাণ পদার্থ যখন না পাওয়া যায়, তখন আমাদের কল্পনা বা চিন্তাশক্তির প্রবর্তন সেই অভাব পূরণে সহায়তা করিয়া থাকে। সেই প্রবর্তন Tव्Tअत्रिकूशबन श्रुङ विनिकिखप्नब निकक नजT 을9