বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆలిసెy औक ७ श्नूि । অপর দিকে বিপ্লব বাধাইয়া, ভূয়োদর্শনের বহুল প্রয়োজনীয়তা স্বই করে না। তত্বের ফল স্থিরতা ও শাস্তি, আর বিজ্ঞানের ফল অস্থিরতা ও অশাস্তি ; এ তদুভয়ের অনুসরণকারী হিন্দু এবং গ্রীক চরিত্রেও তাঁহা সুন্দরভাবে সুচিত্রিত দেখিতে পাওয়া যায় । পুনশ্চ, তত্ত্বজ্ঞান উপলব্ধি করিতে ধ্যান ও অনুভূতির ক্রিয়া যতটা, সাধ্যসাধন প্রক্রিয়ার কার্য্য ততটা দেখা যায় না এবং এই জন্তই বোধ হয়, হিন্দুচিত্তজাত বিদ্যা ও বিযয়াদি বিধিনিষেধ আকারে যতটা, সাধ্যসাধন প্রক্রিয়াক্রমে ততটা প্রকাশিত ও প্রচারিত হয় নাই । যে কোন বিষয় প্রকট কাৰ্য্যকারণাত্মক বৈজ্ঞানিক প্রণালীতে গ্রথিত, তাঙ্গর উপর উন্নতি চলিতে পারে ; কিন্তু যাহার কার্য্যকারণজ্ঞান বিলুপ্ত, এরূপ বিধিনিষেধাত্মক শাস্ত্রের উপর উন্নতি চলে না । ইহার প্রত্যক্ষ দৃষ্টান্তস্বরূপ দেখিতে পাওয়া যায় যে, গ্ৰীকমুল পাশ্চাত্য বিজ্ঞান কি বিপুল উন্নতিপথে ধাবিত হইতেছে ; আর হিন্দুসন্তান আজিও সেই প্রাচীন ঋষি প্রণীত বচন আওড়াইয়া কাৰ্য্য সারিতেছেন । হিন্দুর লোকবিদ্যা, ओकब्र cशाकविताब्र छाप्न, उख्द्र डेब्वाँख् সম পরিমাণে প্রাপ্ত না হওয়ার পক্ষে অপরাপর কারণও দৃষ্ট হইয়া থাকে। পূৰ্ব্বে দেখা গিয়াছে যে, আদিতে হিন্দুকে চিন্তাশীল ও আধ্যাত্মিক গুণপ্রধান এবং গ্রীককে কৰ্ম্মশীল ও আধিভৌতিক গুণপ্রধান করিবার পক্ষে, জীবনব্যাপার নির্বাহকল্পে উপায়ে ইতরবিশেষ ভাব একটি অন্ততর কারণ। মনুষের মন কখনও নিষ্কৰ্ম্ম হইয়া থাকে না এবং যাহা জষ্ঠ মানসিক খাটুনি ও আকাঙ্ক্ষা অধিক, সেই পদার্থই স্বভাবতঃ মানুষের অধিক প্রিয় হুইয়া থাকে । আহারয়ের স্বচ্ছলতাহেতু হিন্দু জীবনব্যাপার অতি সহজ নিম্পন্ন হওয়াতে, প্রথমতঃ ইহলৌকিক বিষয় সম্বন্ধে আকাঙ্ক্ষা এবং