●●● গ্রীক ও হিন্দু । সকল বস্তু ইউফ্রেটস নদীর তীরস্থ হারাণ, কামেক প্রভৃতি নগর হইতে আমদানী হইত ;–সেই সকল দ্রব্য বাস্তবিক সেই সকল স্থান হইতে আমদানী হইত না । ইউফ্রেটিস তীরস্থ নাগরিকের সে সকল দ্রব্যোৎপাদক শিল্প-কৌশল বিন্দুমাত্র অবগত ছিল না। ঐ সকল দ্রব্য যে আসিয়া মহাদেশের পূর্বখণ্ড হইতে আমদানী হইত, তৎপক্ষে সন্দেহ নাই। এবং ইহাতেও অল্প সন্দেহ আছে যে, ডিডন ও ইডুমিয়া নগর হইয়া আরবদেশের মধ্য দিয়া যে বাণিজ্য চলিত এবং that is to say, Gudseherator Gutscherad, and Cambaye or Cambaye;from which it seems to have been brought to Europe since the earliest periods. It is found mentioned, from time to time, in every century; it is never spoken of as a new article, and it has always retained its old name ; which seems to be a proof that it has been used and employed in commerce without interruption.” “lass “I shall now prove what I have already asserted, that indigo was at all times used and oontinued without interruption to be imported from India.”—Johnston's Translation of Beekmann's History of Inventions and Discoverics, Vol. II. 26o, 26o. * গ্রন্থে যত প্রমাণ উদ্ধৃত করা হইয়াছে, তাহ প্রায়ই খৃষ্টের পরস্থ এবং অল্প ংশে পূৰ্ব্বস্থ এবং সে সমস্তই প্রায় অকাট্য । কিন্তু প্রাচীনতম প্রমাণ যত উদ্ধৃত করা উচিত ছিল, যদিও বেকমান তাহ করেন নাই, তথাপি তিনি যে মত প্রকাশ করিয়াছেন, যতদিন তাহার বিরুদ্ধে কোন অটল প্রমাণ না পাওয়া বায়, ততদিন সে মত অখণ্ডনীয় এবং পাঠক চেষ্টা করিলে ঐ মত সমর্থনে যত সফল হইবেন, খণ্ডনে তত হইবেন না । নীলের উৎপাদন প্রাচীনকালে যে ভারতের একচেটিয়া ছিল, এবং এখনও তাহার উৎপাদক,স্থানসমূহের মধ্যে ভারত যে নিতান্ত প্রধান, নীলের আমদানী ও রপ্তানীর বর্তমান সাময়িক তালিকাতেও সে কথাটা কতকটা সমর্থন করিবে। ১৮৪৬ খৃঃ অঃ মুদ্রিত Waterson's Cyclopoedia of Commerce atro to two সভ্যতম দেশের নীলের খরচ এইরূপ দেওয়া আছে ;–
