বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহার। । ●ፃፃ বাঞ্ছারাম, এই সুখদুঃখময় মানুষই সৰ্ব্বত্র, কোথাও তাঁহাতে ব্যতিক্রম দেখিতে পাইলাম না । কিন্তু ইহার মধ্যে আশ্চৰ্য্য এই যে, তথাপি তোমার বিদ্বন্মণ্ডলী এরূপ মজিয়া থাকেন কেন ? ইহার, আর । কোন কারণ দেখিতে পাই না, কেবল একমাত্র নৈরাপ্ত, নৈরাপ্ত ভিন্ন অন্ত কিছুই নহে ! নৈরাপ্ত কিরূপ, তাহা বলিতেছি । , যোগবাতিকের দ্বার একটা পরিচয় এই যে, হিন্দুসস্তানের চেষ্টাবৃত্তি ও উদ্যম কিয়ৎ পরিমাণে জাগরিত হইয়াছে । দ্বিতীয় পরিচয় এই যে, দেশ ও কাল এবং আপনাদের পোড়া অদৃষ্টগুণে সে চেষ্টা ও উদ্যম চালাইবার সহজ পথ আজিও উদঘাটিত হয় নাই ; হিন্দুসন্তান যে দিকে যাইতে চাহেন, সেই দিকেই রুদ্ধপথ ; যে দিকে তাকাইতে চাহেন, সেই দিকেই কাঠের জুতা লটুকান। কাজেই পথ ও উপায় না পাইয়া, আকুলতায় ও নৈরাস্তে হিন্দুসস্তান ভাবিলেন যে, ইহ জীবন ত বৃথাই যায়, দেখি যদি অবশেষটায় পরলোকের জন্ত কিছু উচ্চ উপায় সংগ্ৰহ করিতে পারি ; বিশেষ শুনিয়াছি, যোগে অলৌকিক ও অপার সামর্থ হয়, অথচ সে পথে মানবীয় প্রতিবন্ধক কিছু নাই, সুতরাং চেষ্টায় চেষ্টাম্বিত হওয়াই শ্রেয় । ফলতঃ যোগবাতিকে একটা সুখের পরিচয় এই যে, হিন্দুসস্তানের হৃদয়ে এতকাল পরে উন্নত আকাঙ্ক্ষা ও চেষ্টা যাহা, তাহ জাগরিত হইয়াছে ; তবে কি না, তাহ ইহলোকে রুদ্ধপথ দেখিয়া পরলোকের পথে ধাবিত হইয়াছে, এইমাত্র প্রভেদ । হিন্দুসস্তান, জাগরিত হইতেছ যদি, তবে বাধা বিপত্তি দেখিয়া নিরাশ হইও না । , ৰাধা বিপত্তি অতিক্রম করিয়া অপরিমিত চেষ্টা ও শ্রমপূর্বক পথ বাধিতে না পরিলে পথ কখনও সুগম হয় কি ? আর এটাও নিশ্চয় জানিও, ইহলোককে ভিত্তি করিয়াই পরলোক, छिखिशृ८छ नंठन कथन ऍप्लिांब्र क् ि? बिछ् अ८ध छूजिe नl, छनयंडि