তৃতীয় পরিশিষ্ট । 영월 “यस३ °दार्थ ; उद९ छौदोश्रो ?(म३ अङ्गभोग्न इंशेड निर्गउ, इद्देशों, স্থই বস্তুমধ্যে প্রবেশ করিয়া অবিদ্যাবদ্ধ (৪) হওত বস্তু সকলের ব্যক্ততার কারণ হইলেও, জীবাত্মা এবং পরমাত্মা উভয়ে এক () ; জীব ও পরমাত্মা কিরূপে এক এবং জীবের মধ্যে পরমাত্মা কিরূপে সন্নিবিষ্ট, তাহ সাদা কথায় বুঝাইতে গেলে ;–জীবে যে চৈতস্তস্বরূপ পদার্থ, তিনিই পরমায়া। জীবের দেহ যাহা, তাহা মায়িক ও জড় ; জীবের কামকৰ্ম্ম পরিপাকে মায়াৰশে উদ্ভুত । এখন এই জড়দেহ চৈতন্তের ষে আভাসে আভাসিত হইলে, তাহাকে সচেতন ও সজ্ঞানের দ্যায় ক্রিয়াশীল বলিয়া দেখা যায় ; চৈতন্তের সেই অtভাসকেই চিংশক্তি, চিদাভাস প্রভৃতি নামে নামিত করা হয় । এই চিদাভাসকে পুনঃ পরা প্রকৃতিও বলে ; ইনি পরা প্রকৃতি ও বিদ্যা, আর জড়ম্বষ্টিকারিণী মায়া অপরা প্রকৃতি বা অবিদ্যা । রূপকে বল, আর যাই বল, গোলকধামে শ্ৰীকৃষ্ণই সেই পরমপুরুষ கத (৪) শ্রুতির ভিন্ন ভিন্ন গ্রন্থে একরূপ অর্থে ভিন্ন ভিন্ন কথা ব্যবহৃত হইয়াছে। আমরা তজ্জন্ত শ্রুতিবিশেষের এজগৰ্থক বিভিন্ন শব্দসমূহের পরিবর্তে, স্থলে স্থলে অর্থেব সামঞ্জস্ত এবং একতা রক্ষার্থে বেদাস্তস্থত্রে ব্যবহৃত প্রতিশব্দ ব্যবহার করিব । অবিদ্যাও সেইরূপ একটি শব্দ । 願 (৫) এতস্তাবের বিস্তীর ভগবদগীতায় ১৫১৬ “সৰ্ব্বস্য চাহং হৃদি সন্নিবিষ্টঃ” ইত্যাদি, পুনশ্চ ৬১৯-৩১ “সৰ্ব্বভুতস্থমাত্মানাং সৰ্ব্বভুতানি চায়নি” ইত্যাদি । যোগবশিষ্ঠে ৩,৫৬ “জগন্দ্রমোহয়ং” ইত্যাদি। ব্ৰহ্মাওপুরাণান্তর্গত উত্তর গীতায় “আহমেকমিদং সৰ্ব্বং” ইত্যাদি। পুনশ্চ ভগবদগীতায় “অহং বৈশ্বানরে ভুত্ব প্রাণিনাং দেহমাশ্রিতঃ । প্রাণাপানসমাযুক্তঃ ইত্যাদি । সাকার উপাসনা মার্গেও, মাতঃ সৰ্ব্বময়ি প্ৰসীদ পরমে বিশ্বেণি বিশ্বাশ্রয়ে, তং সৰ্ব্বং নহি কিঞ্চিদস্তি ভুবনে বস্তু ত্বদন্যৎ শিবে ।” ইত্যাদি, ইতি ভগবতগীতা । রামায়ণে ৪র্থ কাণ্ডে ১৮ সর্গে “হদিস্থ সৰ্ব্বভুতানামাত্মা বেদ শুভাশুভং” ।
