'N a চন্দ্রক" } আসিব প্রতিজ্ঞ জামার । রাজীরনন্দিনী শুনি পতি পানে চায় ! কিশোরীমোহন হেসে গড়াগড়ি যায়। ভগবতী পদে মতি থাকে এই আশ । পয়ার প্রবন্ধে কয় গৌরীকান্ত দাস । কিশোরীমোহন হইতে মোহিনীর নারীবেশ প্রকাশ । ধুয়া । বুঝিতে না পারি সর্থী শ্বামের চরিত। পাছে বা ঘটায় কাল হিতে বিপরীত । বাকী তনু বাক মন জগতে বিদিত । অন্তর বাহির কাল জানিবে নিশ্চিত । কিশোরীমোহন রাজনন্দিনীরে কয় । মোহিনীরে আন হেথা নাহি কিছু ভয় । জানিয়া তোমার সখী করেছি কৌ: ডুক, মোহিনী তাহীতে মনে পাইয়াছে ছুঃখ । যা হবার হুইয়াছে না হইবে আর কৌতুকে সৰ্ব্বদা থাকি স্বভাব জামার । সে সকল দোষ মোরে মার্জনা করিয়া । গান বাদ্য কর সবে প্রফুল্ল হইয়া । এতশুনি চিত্ররেখা সুহাস্য বদন । মোহিনীর করে ধরি আনিলা তখন । তারাগণ মধ্যে শশী উদয় যেমন, মোহিনী বসিল সখী মাঝেতে তেমুন । কিশোরীমোহন দেখি হরষিত মন। গানবাদ্য আরম্ভ করিল সখিগণ ।। নাম রাগ রঙ্গে বীণা বাজায় মোহিনী । সর্থীর সুস্বর যেন কোলিলের ধ্বনি । মধ্যে মধ্যে চিত্ররেখা ‘তাল দেয় তায় । কিশোরীমোহন শুনি করে হায় হায়। হাসিয়াস রাজনন্দিনীরে কয় । এমন সুন্দরী আর রমণী না হয় । কলেবর জর জর হইল অনঙ্গে। জালিঙ্গন বাঞ্ছা হয় মোহিনীর সঙ্গে । অঙ্গ আভা কিবা শোভা যেমন তড়িত । হেরিয়। হরিল জ্ঞান চিত চমকিত। চিত্ররেখা বলে নাথ করি নিবেদন । ছাড়িতে না পাধে চোর"স্বভাব আপন। শুনি"য়াছিলোকে কয় দেখি সেই দাড়া । কাশীতে দণ্ডীর যেন কমণ্ডলু দাঙ্গ | রাজার নন্দর হয়ে কেনহে এমন । পরের
